খামখেয়ালির দৃষ্টান্ত বিআরটি প্রকল্প

সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় চলন্ত প্রাইভেট কারের ওপর বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের গার্ডার পড়ে পাঁচজন নিহত হন। প্রায় এক দশক ধরে চলা ব্যস্ত এই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রেখে দিনের পর দিন ঝুঁকি নিয়েই এই প্রকল্পের উড়ালসড়কের কাজ চলেছে। জানমালের নিরাপত্তায় কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সড়কের মাঝখানে একটার ওপরে আরেকটা স্তূপ করে গার্ডার রাখা। প্রকল্পের কাজের এলাকা ঘিরে কোনোরকম নিরাপত্তাবেষ্টনী নেই। বিভিন্ন জায়গায় নির্মাণসামগ্রী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখা হয়েছে। কংক্রিটের স্ল্যাব থেকে লোহার রড বেরিয়ে রয়েছে। সড়কে বালুর স্তূপ ঢেকে রাখা হয়নি। ছবিগুলো ১৬ ও ১৭ আগস্ট তোলা।

১ / ১৩
সড়কের মাঝখানে একটার ওপরে আরেকটা স্ল্যাব স্তূপাকারে রাখা বিমানবন্দর এলাকায়
২ / ১৩
র‌্যাব-১–এর কার্যালয়ের সামনের সড়কে রাস্তা উঁচু–নিচু থাকায় ঝুঁকি নিয়ে চলছে গাড়ি
৩ / ১৩
যে ক্রেন থেকে গার্ডার পড়ে প্রাইভেট কারের পাঁচ আরোহী নিহত হয়েছেন, সেটি এখনো রাস্তার ওপরে
৪ / ১৩
উড়ালসড়কের কাজ চলায় উত্তরাজুড়ে যানজট লেগেই থাকে
৫ / ১৩
আজমপুর এলাকার ফুটপাতে চলছে বিআরটি প্রকল্পের নির্মাণকাজ
৬ / ১৩
টঙ্গী স্টেশন রোড এলাকায় নিরাপত্তাব্যবস্থা ছাড়াই মহাসড়কের মধ্যে চলছে নির্মাণকাজ
৭ / ১৩
টঙ্গীতে রাস্তার ওপর রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী, পথচারীদের চলতে ভোগান্তি
৮ / ১৩
চেরাগ আলীতে ঢালাইয়ের কাজ চলছে নিরাপত্তাবেষ্টনী ছাড়াই
৯ / ১৩
গাজীপুর চৌরাস্তার ওপর লোহার রড ফেলে রাখা হয়েছে
১০ / ১৩
চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় নিরাপত্তাবেষ্টনী ছাড়াই রাস্তার ওপর ও চারপাশে চলছে নির্মাণকাজ। তার ভেতর দিয়েই রাস্তা পার হতে হচ্ছে লোকজনকে
১১ / ১৩
উত্তরার জসীমউদ্‌দীন রোড এলাকায় গার্ডারের স্তূপ
১২ / ১৩
বিমানবন্দরের সামনের সড়কে নেট টাঙিয়ে তৈরি করা হয়েছে নিরাপত্তাবেষ্টনী
১৩ / ১৩
চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় সব ফুটপাত দখল করে প্রকল্পের কাজ চলায় ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হতে হয় লোকজনকে