দ্রুতগতিতে চলছে নতুন শিক্ষাবর্ষের বই তৈরি

নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই পৌঁছে দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ছাপাখানার শ্রমিকেরা। চট্টগ্রামের সাগরিকা প্রিন্টার্সে দিনরাত আধুনিক স্বয়ংক্রিয় মেশিনে বই ছাপা থেকে বাঁধাই হচ্ছে। এনসিটিবির তদারকির অংশ হিসেবে ছাপার মান, কাগজ ও কালি যাচাই করা হচ্ছে নিয়মিতভাবে। সাগরিকা প্রিন্টার্সের কর্মকর্তারা জানান, মোট ৬৫ লাখ বইয়ের ফরমাশের মধ্যে ২৫ লাখ সরবরাহ করা হয়েছে, আরও ২৫ লাখ প্রস্তুত। বাকি বইও ১০-১২ দিনের মধ্যে পৌঁছে দেওয়া হবে। সবকিছুই চলছে দ্রুতগতিতে, যাতে নির্দিষ্ট সময়ে দেশের প্রত্যেক শিক্ষার্থীর হাতে ২০২৬ সালের পাঠ্যবই পৌঁছানো যায়।

১ / ১১
কাগজের রোল বসানো হয়েছে মেশিনে।
২ / ১১
লেখার প্লেটগুলো দেখছেন।
৩ / ১১
মেশিন থেকে বের হচ্ছে ছাপা কাগজ।
৪ / ১১
প্রিন্ট হয়ে এভাবে কাগজগুলো আসে।
৫ / ১১
ব্যস্ত সময় পার করছেন শ্রমিকেরা।
৬ / ১১
মেশিনের মাধ্যমে বই কাটা হয়।
৭ / ১১
বই বাঁধাই করা হয় মেশিনের মাধ্যমে।
৮ / ১১
ভাঁজ করা হচ্ছে বাঁধাই করা বই।
৯ / ১১
মেশিন দিয়ে সমানভাবে কাটা হচ্ছে বই।
১০ / ১১
ছাপার মান তদারক করছেন এনসিটিবির উচ্চমান সহকারী মো. সরফুদ্দীন।
১১ / ১১
সরবরাহের জন্য প্রস্তুত সপ্তম শ্রেণির গণিত বই।