পাহাড়পুরের পুকুরে জলময়ূর

নয়নাভিরাম পাখি জলময়ূর। এ পাখির একাধিক প্রজাতি রয়েছে। এগুলো নেউ, নেউপিপি, পদ্মপিপি বা মেওয়া নামেও পরিচিত। নামের সঙ্গে ময়ূর যুক্ত থাকলেও এগুলো মোটেও সে প্রজাতির পাখি নয়। ময়ূরের সঙ্গে কোনো মিল নেই। শস্যদানা, জলজ ফল ও কীটপতঙ্গ মূলত জলময়ূরের খাবার। বিচরণ জলাশয়ে। ডাঙায় দেখা মেলে না বললেই চলে। বিল, হাওর-বাঁওড় বা বড় জলাশয়ে এদের বাস। জলজ পরিবেশে জেলেদের অবাধ বিচরণ, আবাসস্থল ধ্বংস ও শিকারিদের অধিক দৌরাত্ম্যের কারণে এ প্রজাতির পাখির সংখ্যা দিন দিন কমছে। একসময় প্রচুর দেখা গেলেও এখন জলময়ূর তেমন একটা দেখা যায় না। ছবিতে নওগাঁর পাহাড়পুরের পুকুরের জলময়ূর...

১ / ৯
উড়ন্ত জলময়ূরেই যেন পূর্ণতা পায় পাখিটির নয়নাভিরাম সৌন্দর্য
২ / ৯
জলাশয়ে নেমে ডাকাডাকি শুরু করেছে জলময়ূরটি
৩ / ৯
এভাবে পাতার ওপর হেঁটে হেঁটে খাবার খোঁজে পাখিগুলো
৪ / ৯
লম্বা লেজের পাখিটি যেন সৌন্দর্যের আঁধার
৫ / ৯
প্রজননকালে জলময়ূর অত্যন্ত সুন্দর হয়ে ওঠে
৬ / ৯
লম্বা পায়ে দ্রুত চলতে পারে জলময়ূর
৭ / ৯
মে থেকে সেপ্টেম্বর এই পাখিগুলোর প্রজননকাল
৮ / ৯
দেহের তুলনায় জলময়ূরের লেজ বেশ লম্বা ও বাঁকানো হয়
৯ / ৯
এরা গ্রীষ্মকালে একাকী বা জোড়ায় আর শীতকালে ঝাঁক বেঁধে বিচরণ করে