মাটির হাঁড়ি তৈরির ধুম

করতোয়া নদীর তীরে ডেমাজানী গ্রাম। সেখানে বংশপরম্পরায় পাল সম্প্রদায়ের মানুষ বাস করে আসছেন। এখন তাঁদের সংখ্যা দেড় শতাধিক। বছরজুড়েই তাঁরা মাটির তৈরি বাহারি তৈজসপত্র, হাঁড়িপাতিল, দইয়ের সরা, শিশুর খেলনা ও শীতে মৌসুমে বাহারি নকশার পিঠার ছাঁচ তৈরি করেন। তবে দিন দিন মাটির তৈরি তৈজসপত্রের চাহিদা কমে যাচ্ছে। তার পরও পূর্বপুরুষদের এই পেশা আঁকড়ে বেঁচে থাকার প্রাণান্ত চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাঁরা। নিপুণ হাতে এই হাঁড়িপাতিল গড়ার কয়েকটি ছবি নিয়ে সাজানো এই গল্প।

১ / ১০
হাঁড়ি তৈরির জন্য নিপুণ হাতে মাটি ছেনে নিচ্ছেন শচিন পাল।
২ / ১০
দক্ষতার সঙ্গে হাঁড়ি তৈরি করছেন এক নারী।
৩ / ১০
বাড়ির উঠানে বসে বাহারি নকশার মাটির হাঁড়ি তৈরি করছেন মমতা পাল।
৪ / ১০
মাটির হাঁড়িতে কান্দা লাগাচ্ছেন এক নারী।
৫ / ১০
হাঁড়িতে ভরে রাখা মাটি দিয়ে তৈরি করা রং।
৬ / ১০
পথের ধারে রোদে শুকাতে দেওয়া হয়েছে হাঁড়ি।
৭ / ১০
শুকানো হাঁড়িতে মাটির রঙের প্রলেপ দিচ্ছেন রঞ্জিত পাল।
৮ / ১০
মাটির রঙে রাঙিয়ে তোলা হাঁড়ি রোদে চকচক করছে।
৯ / ১০
তৈরির শেষ ধাপে হাঁড়িগুলো পোড়ানো হয়। এ জন্য সাজানো হচ্ছে।
১০ / ১০
এখন দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানোর প্রস্তুতি।