সিংহ বেরিয়ে পড়ার পরদিন যেমন ছিল জাতীয় চিড়িয়াখানা

এক দিন আগেই জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে সিংহ বেরিয়ে আসা বেশ আলোচনা তৈরি করেছিল। দুই ঘণ্টার মধ্যে অবশ্য সিংহীটিকে পুনরায় খাঁচায় পোরা হয়। আজ শনিবার চিড়িয়াখানায় গিয়ে দেখা গেল, পশুদের বেষ্টনী মজবুত করার তোড়জোড় চলছে। তার মধ্যেই দেখা গেল, দর্শনার্থীদের কেউ বিরক্ত করছেন সিংহকে, কেউবা বানরকে। কেউ আবার নিরাপত্তাবেষ্টনী পেরিয়ে খাঁচার একদম কাছে চলে যাচ্ছিলেন। একই সঙ্গে প্রাণীদের প্রতি কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও উদাসীনতার চিত্রও চোখে পড়েছে। রাজধানীর মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার টুকরো টুকরো মুহূর্ত নিয়ে এ ছবির গল্প—

১ / ১২
সিংহের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে পশুটির দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টায় কয়েকজন দর্শনার্থী।
২ / ১২
সিংহী ‘মুক্তা’ রোদে বসে অলস ভঙ্গিতে সময় কাটাচ্ছে।
৩ / ১২
হরিণদের খাবার দিচ্ছেন চিড়িয়াখানার এক কর্মচারী।
৪ / ১২
মিঠাপানির কুমিরের জলাশয় প্রায় শুকিয়ে গেছে, সর্বত্র পড়ে আছে ঝরা পাতা, যা চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার দিকটি মেলে ধরে।
৫ / ১২
সিংহী ‘ডেইজি’ খাঁচা থেকে বেরিয়ে আসার ঘটনার পরদিন খাঁচার বেষ্টনী আরও মজবুত করার পরিকল্পনা করছেন কর্মকর্তারা।
৬ / ১২
নিরাপত্তাবেষ্টনী পেরিয়ে এক দর্শনার্থী খাঁচার সামনে গিয়ে বানরকে উসকানোর চেষ্টা করছেন।
৭ / ১২
একটি বানরের গায়ে পানি ছিটাচ্ছেন এক দর্শনার্থী। এতে তাঁরা আনন্দ পেলেও বানরটি বিরক্ত হচ্ছে হয়তো।
৮ / ১২
যে বানরটির দিকে পানি ছিটানো হয়েছিল, সেটি রেসাস জাতের। রোদে বানরটি বিষণ্ন ভঙ্গিতে বসে আছে।
৯ / ১২
বেষ্টনীর ওপর ঝুঁকে অজগর সাপের ছবি তোলায় ব্যস্ত দুই দর্শনার্থী। বেষ্টনীতে ঝুঁকে বন্দী সাপটিকে দেখছে এক শিশু।
১০ / ১২
কোনো এক ঝোড়ো হাওয়ায় উপড়ে পড়া একটি গাছ দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে চিড়িয়াখানায়।
১১ / ১২
বিভিন্ন প্রজাতির পাখির খাঁচার সামনে উৎসুক দর্শনার্থীরা।
১২ / ১২
হাতির আবাসস্থলের সীমানায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে ময়লা-আবর্জনা।