ভেনম রিসার্চ সেন্টারের গবেষণা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ক্যাম্পাসে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে যাত্রা শুরু করে দেশের একমাত্র সর্পবিষয়ক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ‘ভেনম রিসার্চ সেন্টার’। এর এক বছর আগে, অর্থাৎ ২০১৭ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) সাপে কাটার বিষয়টি ‘সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত অবহেলিত ট্রপিক্যাল রোগ’ হিসেবে চিহ্নিত করে। সেই ঘোষণার পরই দেশে সাপের বিষের প্রতিষেধক তৈরির কাজ শুরু হয়। বর্তমানে চন্দ্রবোড়া বা রাসেলস ভাইপারের অ্যান্টিভেনম (প্রতিষেধক) তৈরির একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পৌঁছেছে এই গবেষণাকেন্দ্র। প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকে যেখানে গবেষণার জন্য মাত্র ৫৬টি সাপ ছিল, এখন এর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪০০–এ। বাংলাদেশে ৮০টিরও বেশি প্রজাতির সাপ রয়েছে, যার মধ্যে ৩৩টি বিষধর। এসব বিষধর সাপ সংগ্রহ করে ভেনম রিসার্চ সেন্টারে নিয়মিত গবেষণা চলছে, যার লক্ষ্য দেশীয়ভাবে কার্যকর প্রতিষেধক তৈরি ও সাপে কাটা রোগীদের জীবন রক্ষা করা। সাপে কাটার প্রতিষেধক তৈরির গবেষণাকেন্দ্র নিয়ে সাজানো আজকের ছবির গল্প–

১ / ৬
ভেনম রিসার্চ সেন্টারের মূল ফটক।
২ / ৬
এভাবে বিভিন্ন তাকে সারি করে রাখা প্লাস্টিকের বাক্সে সাপ রাখা হয়।
৩ / ৬
গবেষণাকাজে ব্যস্ত একজন গবেষক।
৪ / ৬
কাচের জারে সংগ্রহ করে রাখা বিভিন্ন প্রজাতির সাপ।
৫ / ৬
সংগ্রহে রাখা সাপগুলো সতর্কভাবে রাখা হচ্ছে।
৬ / ৬
গবেষণার জন্য কাচের এই টিউবে বিষ সংগ্রহ করেন গবেষকেরা।