কুড়িগ্রামে নদ-নদীতে পানি বেড়েছে, প্লাবিত নিম্নাঞ্চল

কুড়িগ্রামে কয়েক দিন ধরে ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে নদ-নদীর পানি বেড়েছে। জেলার প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। নদ-নদীর পানি বাড়ায় নিম্নাঞ্চলের অনেকের ভিটেবাড়ি প্লাবিত হয়েছে। ছোট শিশু ও গবাদিপশু নিয়ে অনিশ্চিত সময় পার করছে অনেক পরিবার। কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ৯টি উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নের আরও প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যার পানিতে চর প্লাবিত হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা।

১ / ৯
বন্যার পানি বাড়িঘরে ওঠায় ঘর ছেড়েছেন লোকজন। খেওয়ার আলগার চর, সদর উপজেলা, ২১ জুন।
২ / ৯
নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের একমাত্র বড় হাটটি ব্রহ্মপুত্র নদে ভেঙে যায়। নয়ারহাট, চিলমারী, ২০ জুন।
৩ / ৯
বন্যা ও নদীভাঙনে বাড়ি ছাড়ছেন চর রাউলিয়ার মানুষ। গঙ্গাধর নদের পাড়, চর রাউলিয়া, সদর উপজেলা, ২০ জুন।
৪ / ৯
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন নয়ারহাট বাজার। ঘর ভেঙে নিচ্ছেন এলাকাবাসী। নয়ারহাট, চিলমারী, ২১ জুন।
Artist-freed
৫ / ৯
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন নয়ারহাট ইউনিয়নের একমাত্র দক্ষিণ খাউরিয়া মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নয়ারহাট, চিলমারী, ১৯ জুন।
৬ / ৯
গঙ্গাধর নদের ভাঙনে ভিটেবাড়ি বিলীন হতে বসেছে। গত এক মাসে প্রথম আলো চরের প্রায় অর্ধশত বাড়ি ভেঙে গেছে। প্রথম আলো চর, সদর উপজেলা, ১৯ জুন।
৭ / ৯
হাটের দোকানপাট চলে গেছে ব্রহ্মপুত্র নদে। নয়ারহাট, চিলমারী, ২০ জুন।
৮ / ৯
পানি উঠে ঘরের মালামাল ভিজে গেছে। বাড়ির উঁচু ভিটায় ভিজে যাওয়া কাওনের চাল শুকিয়ে পরিষ্কার করছেন বেইল্যা বেগম। পোড়ার চর, সদর উপজেলা, ২১ জুন।
৯ / ৯
বাড়ির মধ্যে পানি ওঠায় শিশুপুত্রকে কোলে নিয়ে অন্যত্র যাচ্ছেন শাপলা বেগম। খেওয়ার আলগার চর, সদর উপজেলা, ২২ জুন।