কুয়াকাটা সৈকত এখন যেমন

‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্রসৈকত, যেখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দেখা মেলে। পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নেই। তারপরও ভ্রমণপিয়াসীরা ভিড় করেন এই সৈকতে। শুঁটকিপল্লি, লাল কাঁকড়া, লেবুবাগান, ফাতরার বন, বৌদ্ধবিহার, রাখাইন বাজার এ এলাকার দর্শনীয় স্থান। স্থানগুলো রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে সৌন্দর্য। সৈকতে পর্যটকবাহী গাড়ি চলাচল, হকারের বিশৃঙ্খলা, মোটরসাইকেলের দৌরাত্ম্য, যত্রতত্র আবর্জনা ফেলা যার অন্যতম কারণ। তবু প্রকৃতি অকৃপণ হাতে যেন বিলিয়ে দিয়েছে কুয়াকাটাকে।

১ / ১২
পাড়ে বাঁধা জেলেদের নৌকায় চরে ছবি তুলছেন পর্যটকেরা
২ / ১২
এককালে এখানে লেবুবাগান ছিল, এখন ভিন্ন গাছের কয়েকটি সারি আছে। তবু নাম রয়ে গেছে ‘লেবুবাগান’
৩ / ১২
শুঁটকিপল্লিতে বাঁশে সারি বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে লইট্টা, টুনা, কোরালসহ বিভিন্ন মাছ
৪ / ১২
অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও জিপ গাড়ির অবাধ বিচরণ যেন খুব স্বাভাবিক
৫ / ১২
কাটা গাছ নিয়ে ফিরছে এক কিশোর
৬ / ১২
সিডরের সময় সৈকতের এই গাছগুলো উপড়ে গিয়েছিল। এখন তা সাক্ষী হয়ে রয়ে গেছে
৭ / ১২
সৈকতে গবাদিপশু নিয়ে এক গ্রামবাসী
৮ / ১২
পর্যটকবাহী গাড়ির দৌরাত্ম্যে লাল কাঁকড়া বাইরে বের হয়েই ঢুকে পড়ে মাটির গর্তে
৯ / ১২
লাল কাঁকড়াদের চলাফেরা সৈকতের মাটিতে তৈরি হয়েছে দারুণ শিল্পকর্ম
১০ / ১২
সূর্য ডুবতে শুরু করলে পানিতে পড়ে তার রক্তিম ছায়া
১১ / ১২
সূর্যাস্তের মুহূর্তটি উপভোগ করতে পর্যটকদের ভিড়
১২ / ১২
ডুবছে সূর্য, নীড়ে ফিরছে পাখিরা