জাফলংয়ে নেই চিরচেনা ভিড়

জল, বন, হাওর, নদী আর পাথর—প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক মেলবন্ধন ঘটেছে সিলেটের গোয়াইনঘাটে। সীমান্তঘেঁষা উপজেলার পুরোটাই যেন এক পর্যটনকেন্দ্র। আর এই উপজেলাতেই সুপরিচিত পর্যটনকেন্দ্র জাফলং। সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে পিয়াইন নদ, যেখানে দুই পাহাড়ের মধ্য দিয়ে বয়ে আসছে স্বচ্ছ জলের ধারা। এই দৃশ্য উপভোগ করতে জাফলংয়ে আসেন পর্যটকেরা। ঈদের ছুটিতে মানুষের ঢল আরও বাড়ে। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে সেখানে পর্যটকদের যেতে নিরুৎসাহিত করছে প্রশাসন। দোকানপাট ও রেস্তোরাঁগুলো বন্ধ। নেই চিরচেনা ভিড়। এ কারণে বিপাকে পড়েছেন জাফলংয়ে পর্যটকনির্ভর পেশার মানুষ। জাফলংয়ে এই চিত্র উঠে এসেছে আনিস মাহমুদের ছবির গল্পে।

১ / ১০
জিরোপয়েন্ট না যেতে পেরে ফিরে আসছেন পর্যটকেরা।
২ / ১০
টিলা বেয়ে নদের নামার সিঁড়ি পর্যটকশূন্য।
৩ / ১০
সোনাটিলা পিয়াইন নদে পাথর আর পাথর।
৪ / ১০
পর্যটকহীন জাফলংয়ের বুকে পাথর আর পাথর।
৫ / ১০
পর্যটকদের ভিড় নেই দীর্ঘদিন। পাথরের ফাঁকে দিয়ে মাথা তুলেছে বুনো গাছ।
৬ / ১০
জিরোপয়েন্ট এলাকায় আসা পর্যটক।
৭ / ১০
ছোট শিশুকে নিয়ে বেড়াতে এসে স্থানীয় পর্যটক সময় কাটাচ্ছেন নিজের মতো করে।
৮ / ১০
ফেরি করে কোমল পানীয় বিক্রি করেন তিনি। কথা বলে জানা গেল, এবার বিক্রি নেই আগের মতো।
৯ / ১০
পিয়াইন নদে বড়শি দিয়ে মাছ ধরছেন খাসিয়ারা।
১০ / ১০
পাথর বিছানো পিয়াইন নদে টহল দিচ্ছেন বিজিবি সদস্য।