ভাষাসৈনিকদের স্মৃতিচিহ্ন

১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মাতৃভাষা বাংলার দাবিতে আন্দোলনের সময় ঘাতকের বুলেটে বাংলার দামাল ছেলেদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ। সেই সূর্যসন্তানদের রক্তেল বিনিময়ে আজ আমরা কথা বলছি মায়ের ভাষা বাংলায়। গান করছি বাংলায়, লিখছি বাংলায়। ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতির একটি আত্মত্যাগের কথা, সেই সঙ্গে গৌরবেরও। মাতৃভাষার প্রতি ভাষাসৈনিকদের অবদানের কথা আমাদের কাছে চিরস্মরণীয়। শহীদ বরকত স্মৃতি জাদুঘর, বাংলা একাডেমি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর, ভাষা আন্দোলন ও গবেষণা কেন্দ্র ঘুরে ভাষাসৈনিকদের কিছু স্মৃতিচিহ্ন তুলে ধরা হলো।

১ / ১২
ভাষাশহীদ আবুল বরকতের ‘ভাষাশহীদ’ (মরণোত্তর) একুশে পদক। ভাষা আন্দোলনে আত্মদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আবুল বরকতকে ২০০০ সালে একুশে পদকে (মরণোত্তর) ভূষিত করা হয়
২ / ১২
ভাষাশহীদ আবুল বরকতের ব্যবহৃত কাপ ও পিরিচ।
৩ / ১২
ভাষাশহীদ আবুল বরকতের ছোটবেলার একটি খেলনা
৪ / ১২
ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের কোট
৫ / ১২
২২ ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে শহীদ হন হাইকোর্টের কর্মচারী শফিউর রহমান। সেদিন কর্মস্থলে যাওয়ার সময় শফিউর রহমান সাইকেলের হাতলে এই চটের থলি বেঁধে দুপুরের খাবার নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৬ / ১২
ভাষাশহীদ শফিউর রহমানের ব্যবহৃত চশমা।
৭ / ১২
ভাষা আন্দোলন জাদুঘর ও গবেষণা কেন্দ্রে ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের একুশে পদক
৮ / ১২
ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের প্রিয় কলম।
৯ / ১২
ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের ব্যবহৃত তিনটি ঘড়ি
১০ / ১২
ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের বীর সৈনিক পদক।
১১ / ১২
১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি নির্মিত প্রথম শহীদ মিনারের মডেলটি সংগৃহীত আছে ভাষা আন্দোলন জাদুঘর ও গবেষণা কেন্দ্রে।
১২ / ১২
‘মোদের গরব’ রাজধানী ঢাকার বাংলা একাডেমি ভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের সময় বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার দাবি জানানো হয়। এই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদদের সম্মানে এই ভাস্কর্য তৈরি করা হয়। ভাস্কর্যটির নকশাও নির্মাণ করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান ভাস্কর অখিল পাল।