গরমে নাকাল খুলনার জনজীবন। মায়ের পাশে হাঁটতে থাকা শিশুটি তার ছোট্ট পাখা দিয়ে বাতাস করে স্বস্তি পাওয়ার চেষ্টা করছে। লোয়ার যশোর রোড, খুলনা, ১৭ মেছবি: সাদ্দাম হোসেন
২ / ১৮
তাপপ্রবাহে স্বস্তি আনতে রাস্তায় কৃত্রিম বৃষ্টি ঝরাচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরশনের একটি গাড়ি। শ্যামলী, ঢাকা, ১৭ মেছবি: আশরাফুল আলম
৩ / ১৮
বাড়ির উঠানে বসে নিজের হাতে কাসুন্দি তৈরি করছেন আশা রানী বিশ্বাস। ১৫০ টাকা লিটার বিক্রি হবে এই কাসুন্দি। বালিয়াডাঙ্গী, ডিক্রীরচর, ফরিদপুর, ১৭ মেছবি: আলীমুজ্জামান
৪ / ১৮
বিলের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী লুই দিয়ে মাছ ধরছেন মা ও ছেলে। ডলুপাড়া, বান্দরবান, ১৭ মেছবি: মংহাইসিং মারমা
৫ / ১৮
সড়ক বিভাজনের মাঝে লাগানো মেহেদিগাছ থেকে পাতা তুলছে দুই শিশু। টেপাখোলা, ফরিদপুর, ১৭ মেছবি: আলীমুজ্জামান
সাতসকালে বাড়ির উঠানে ধান সেদ্ধ করছেন সাজেদা বেগম। পরে এই ধান রোদে শুকিয়ে মিল থেকে ভাঙিয়ে চাল করা হবে। বালিয়াডাঙ্গী, ডিক্রীরচর, ফরিদপুর, ১৭ মেছবি: আলীমুজ্জামান
১০ / ১৮
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা করে গোয়ালন্দ থেকে ফরিদপুরের আটরশি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ঘোড়া। গোয়ালন্দ-ফরিদপুর-তাড়াইল সড়ক, গোয়ালন্দ, রাজবাড়ী, ১৭ মেছবি: এম রাশেদুল হক
১১ / ১৮
গবাদিপশুর জন্য ঘাস সংগ্রহ করে পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে বাড়ি ফিরছেন এক কৃষক দম্পতি। টেপুরাকান্দি, ডিক্রীরচর, ফরিদপুর, ১৭ মেছবি: আলীমুজ্জামান
১২ / ১৮
বাগানের আনারস নৌকায় নিয়ে রাঙামাটি শহরে এসেছেন পাহাড়ি নারীরা। কলেজ গেটের নদী ঘাট, রাঙামাটি, ১৭ মেছবি: সুপ্রিয় চাকমা
১৩ / ১৮
দেশের বিভিন্ন স্থানে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি তাপপ্রবাহ। ফলে সড়কে, মাঠঘাটে খেটে খাওয়া মানুষকে বেশি কষ্ট পোহাতে হচ্ছে। কাজের ফাঁকে তৃষ্ণা নিবারণ করছেন এক আম পাড়া শ্রমিক। লিচিংপুর গ্রাম, বাঘা, রাজশাহী, ১৭ মেছবি: শহীদুল ইসলাম
১৪ / ১৮
নতুন চাল বিক্রি করতে সড়কের পাশে পসরা সাজিয়ে বসেছেন পাহাড়ি নারী–পুরুষেরা। ঘিলাছড়ি বাজার, নানিয়ারচর, রাঙামাটি, ১৭ মেছবি: সুপ্রিয় চাকমা