কিছুদিন বিরতির পর আবার বাড়ছে গরম। পাবনাসহ দেশের বেশির ভাগ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপপ্রবাহ। গামছা দিয়ে রোদ আড়াল করে গন্তব্যে চলেছেন এই বস্তা ব্যবসায়ী। লস্করপুর, পাবনা, ১৫ মেছবি: হাসান মাহমুদ
২ / ২৪
গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ঠান্ডার পরশ নিতে যমুনার বুকে নেমেছে দুরন্ত কিশোরেরা। চালালকান্দি এলাকা, সোনাতলা, বগুড়া, ১৫ মেছবি: সোয়েল রানা
৩ / ২৪
তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় মাইক বেঁধে প্রচার-প্রচারণা চলছে। ঘোড়াস্ট্যান্ড, ট্রাফিক মোড়, পাবনা, ১৪ মেছবি: হাসান মাহমুদ
৪ / ২৪
জেলা প্রশাসকের বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী আজ রাজশাহীতে সব ধরনের গুটি আম পাড়া শুরু হয়েছে। কিছু বাগানে আম সংগ্রহ করা হচ্ছে। জিন্নানগর এলাকা, রাজশাহী, ১৫ মেছবি: শহীদুল ইসলাম
৫ / ২৪
হিমাগার থেকে আলু বের করে বিক্রি করছেন চাষি ও মজুতদারেরা। প্রতি কেজি আলু জাতভেদে পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫৫ টাকায়। পদাগঞ্জ বাজার, মিঠাপুকুর, রংপুর, ১৫ মেছবি: মঈনুল ইসলাম
৬ / ২৪
কয়েক দিনের টানা রোদে আবারও ঘাঘট নদে পানি কমেছে। হাঁটুপানিতে নেমে ঠেলা জাল দিয়ে মাছ ধরছেন বাবা ও ছেলে। নিসবেতগঞ্জ এলাকা, রংপুর, ১৫ মেছবি: মঈনুল ইসলাম
৭ / ২৪
প্রচণ্ড রোদের মধ্যে মাথায় মাথাল দিয়ে ধান কাটায় ব্যস্ত এই চাষি। সাহবাজপুর এলাকা, রংপুর, ১৫ মেছবি: মঈনুল ইসলাম
৮ / ২৪
পানির সঙ্গে ভেসে এসেছে কচুরিপানা। ঘাটে যাত্রীবাহী নৌকা ভেড়াতে বেগ পেতে হচ্ছে খেয়াঘাটের মাঝিদের। ১ নম্বর খেয়া পারাপার ঘাট, নারায়ণগঞ্জ, ১৫ মেছবি: দিনার মাহমুদ
৯ / ২৪
আম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, কলাসহ হরেক রকমের ফলের মৌসুম চলছে পাহাড়ি গ্রামগুলোতে। নিজের বাগানের ফলমূল গাছ থেকে সংগ্রহ করতে ঝুড়ি কাঁধে নিয়ে গন্তব্যে ছুটেছেন এই ব্যক্তি। মৌনতলা কিজিং আদাম, রাঙামাটি, ১৫ মেছবি: সুপ্রিয় চাকমা
১০ / ২৪
মোটরসাইকেলের পেছনে মুরগির খাঁচা বেঁধে মহাসড়কে চলছেন এক ব্যক্তি। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, সংকরপুর এলাকা, কুমিল্লা, ১৫ মেছবি: এম সাদেক
প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পেতে মাথার ওপর প্লাস্টিকের গামলা ধরেছেন এই ব্যক্তি। বন্দর ঘাট এলাকা, নারায়ণগঞ্জ, ১৫ মেছবি: দিনার মাহমুদ
১৩ / ২৪
দুই দিন ধরে চলছে ভ্যাপসা গরম। সেই গরমে স্কুল ছুটি শেষে রোদ থেকে বাঁচতে ছাতা মাথায় দিয়ে বাড়ি ফিরছে একদল শিক্ষার্থী। সালমানপুর এলাকা, কুমিল্লা, ১৫ মেছবি: এম সাদেক
১৪ / ২৪
প্রখর রোদ আর গরমে তৃষ্ণার্ত নির্মাণশ্রমিক পানির পাইপ থেকে পানি পান করে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন। নজিরেরহাট এলাকা, রংপুর, ১৫ মেছবি: মঈনুল ইসলাম
১৫ / ২৪
তাপমাত্রা বাড়ায় রোদ-গরমে আবার হাঁসফাঁস অবস্থা জনজীবনে। তবুও থেমে নেই দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড। মাথায় গামছা জড়িয়ে রোদ ঠেকিয়ে শর্ষে কেনাবেচার কাজে ব্যস্ত এক কৃষক। বাজারে প্রতি মণ শর্ষে দানা বিক্রি হচ্ছে ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। হাসপাতাল সড়ক, সুজানগর, পাবনা, ১৫ মেছবি: হাসান মাহমুদ
১৬ / ২৪
খাদ্য অধিদপ্তর পরিচালিত খোলাবাজারে পণ্য বিক্রির (ওএমএস) ট্রাক তখনো আসেনি। কিন্তু এর অনেক আগে এসে নিজেদের দাঁড়ানোর জায়গাটি নিশ্চিত করেছেন তাঁরা। ট্রাক না আসায় নিজেদের মধ্যে গল্প করে সময় কাটান তাঁরা। সুরমা পয়েন্ট, সিলেট, ১৫ মেছবি: আনিস মাহমুদ
১৭ / ২৪
সিলেট অঞ্চলের পাহাড়-টিলায় বাণিজ্যিকভাবে লেবু চাষ করা হয়। স্থানীয়ভাবে লেবুর চাহিদা মিটিয়ে সিলেট ছাড়াও দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রির জন্য নেওয়া হয় এই লেবু। সোবহানীঘাট, সিলেট, ১৫ মেছবি: আনিস মাহমুদ
১৮ / ২৪
ফেলনা পানির বোতল দিয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ভবনের সামনে বসার স্থানে বানানো হয়েছে ছাউনি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা, ১৫ মেছবি: সাদ্দাম হোসেন
১৯ / ২৪
স্কুল ছুটির সময়ে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের সংকটের কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর গাড়ি এলে তাতে হুড়োহুড়ি লেগে যায়। জামালখান এলাকা, চট্টগ্রাম, ১৫ মেছবি: সৌরভ দাশ
২০ / ২৪
দেশের বিভিন্ন স্থানে আবার বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। এর ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে শ্রমজীবী মানুষ ও শিক্ষার্থীদের। রোদ থেকে বাঁচতে অভিভাবকের ওড়নার আঁচল মাথায় দিয়ে হাঁটছে শিশুটি। নন্দনকানন এলাকা, চট্টগ্রাম, ১৫ মেছবি: সৌরভ দাশ
২১ / ২৪
বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের জন্য সড়ক খোঁড়া হয়েছে। এর ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পথচারীদের। মতিঝিল, ঢাকা, ১৫ মেছবি: শুভ্র কান্তি দাশ
২২ / ২৪
সড়কে যত্রতত্র গাড়ি ও ভ্রাম্যমাণ দোকানের কারণে সড়ক অনেকটাই সরু হয়ে আছে। এর মধ্যে আবার কিছু যানবাহন মাঝেমধ্যে এলোমেলো হয়ে থাকে। ফলে রাজধানীর সড়কে নিত্যদিনের ঘটনা যানজট। গুলিস্তান এলাকা, ঢাকা, ১৫ মেছবি: শুভ্র কান্তি দাশ
২৩ / ২৪
নগরে মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ নাগরিকেরা মশারি টানিয়ে ব্যতিক্রমী পদযাত্রা করে বিক্ষোভে প্রতিবাদ করেন। চৌহাট্টা এলাকা, সিলেট, ১৫ মেছবি: প্রথম আলো
২৪ / ২৪
গরমে রিকশা চালিয়ে ক্লান্ত এই চালক বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন। গোপালপুর, পাবনা, ১৪ মেছবি: হাসান মাহমুদ