দেশের বধ্যভূমিগুলো

আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এক দিন পরই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক, কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী, সাংবাদিকসহ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। তাঁদের মরদেহ বিভিন্ন স্থানে ফেলে দেওয়া হয়। সেসব স্থান আজও সাক্ষী হয়ে রয়ে গেছে ‘বদ্ধভূমি’ নামে। দেশের বিভিন্ন এলাকার বদ্ধভূমিতে নির্মাণ করা হয়েছে স্মৃতিসৌধ। দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা সেসব সৌধের বর্তমান অবস্থার চিত্র গতকাল রোববার ধারণ করা হয়েছে ক্যামেরায়।

১ / ৬
পাবনা শহরের মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ ‘দুর্জয় পাবনা’। শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের জন্য গতকাল স্মৃতিস্তম্ভ চত্বরটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে। শেখ রাসেল পার্ক, পাবনা, ১৩ ডিসেম্বর
ছবি: হাসান মাহমুদ
২ / ৬
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা ইউনিয়নের নলী গ্রামের বাড়ৈবাড়ি বধ্যভূমিতে নির্মিত হচ্ছে স্মৃতিস্তম্ভ
ছবি: এ কে এম ফয়সাল
৩ / ৬
মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে নির্মিত বধ্যভূমির পাশেই নির্মাণাধীন স্মৃতিফলক। ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার আটানী বাজার এলাকায়
ছবি: আনোয়ার হোসেন
৪ / ৬
খুলনা গল্লামারী বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধটি রং ও মেরামতের কাজে ব্যস্ত শ্রমিকেরা। খুলনা শহর মুক্ত হওয়ার পর গল্লামারী খাল ও এর আশপাশের স্থান থেকে প্রায় পাঁচ ট্রাক ভর্তি মানুষের মাথার খুলি ও হাড়গোড় পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, ওই স্থানে ১৫ হাজার মানুষ হত্যা করে পাকিস্তানি সেনারা
ছবি: সাদ্দাম হোসেন
৫ / ৬
সাতক্ষীরার তালা উপজেলার জালালপুরে নির্মাণাধীন বধ্যভূমি ও স্মৃতিস্তম্ভ। গতকাল দুপুরে
ছবি: কল্যাণ ব্যানার্জি
৬ / ৬
বধ্যভূমির দেয়াল ময়লা-আবর্জনায় ভরা। বরিশালের কীর্তনখোলা নদীসংলগ্ন ত্রিশ গোডাউন এলাকায়
ছবি: সাইয়ান