পাহাড়ে বৈসাবি উৎসব

পাহাড়ের প্রধান উৎসব বৈসাবি। পাহাড়ের প্রধান তিন সম্প্রদায় ভিন্ন ভিন্ন নামে উৎসবটি পালন করে। পাহাড়ের এই উৎসবকে ত্রিপুরারা বলে ‘বৈসুক’, মারমারা বলে ‘সাংগ্রাই’ আর চাকমারা বলে ‘বিঝু’। ত্রিপুরাদের বৈসুক থেকে ‘বৈ’, মারমাদের সাংগ্রাই থেকে ‘সা’, আর চাকমাদের বিজু থেকে ‘বি’ একত্রে ‘বৈসাবি’ নামে পরিচিত। আজ সোমবার বৈসাবির প্রথম দিন বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনা, পরিবার–পরিজনের সুখ-শান্তি কামনায় নদীতে ফুল ভাসিয়ে প্রার্থনা করার দিন। এ ছবির গল্পে বৈসাবির প্রথম দিনে নদীতে ফুল ভাসানোর কিছু চিত্র তুলে ধরা হলো।

১ / ৭
বৈসাবির প্রথম দিনে নদীতে ফুল ভাসাতে পাহাড়ি তরুণ-তরুণীরা ছুটেছেন গন্তব্যে। রাঙামাটি শহরের মহাজনপাড়া এলাকায়
ছবি: সুপ্রিয় চাকমা
২ / ৭
ঐতিহ্যবাহী পোশাকে দুই চাকমা শিশু। খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মাইনী সেতু এলাকায়
ছবি: পলাশ বড়ুয়া
৩ / ৭
ফুল ভাসানোর আগে কাপ্তাই হ্রদের তীরে পাহাড়ি তরুণী ও শিশুরা ফুল ভাগাভাগি করছে। রাঙামাটি শহরের রাঙাপানি গ্রামের হাদাংজি বিলে
ছবি: সুপ্রিয় চাকমা
৪ / ৭
সূর্যের আলো ফুটলে কাপ্তাই হ্রদে ফুল ভাসাল পাহাড়ি তরুণী ও শিশু-কিশোরীরা। সোমবার প্রথম দিন ফুলবিজু তাই হ্রদে ফুল ভাসিয়ে বিজুকে বরণ করিয়ে নেওয়া। রাঙামাটি শহরের রাঙাপানি গ্রাম এলাকায়
ছবি: সুপ্রিয় চাকমা
৫ / ৭
এক পাহাড়ি তরুণী নিজ গৃহের সম্মুখভাগ হরেক রকমের ফুল দিয়ে সাজাচ্ছেন। এ বছর করোনা মহামারিতেও সতর্কতায় বিজু পালনের বেশ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ঘরে ঘরে। তাই মঙ্গলবার মূলবিজুর অতিথি বরণের জন্য ফুল দিয়ে ঘর সাজানো। রাঙামাটি শহরের নতুনপাড়ায়
ছবি: সুপ্রিয় চাকমা
৬ / ৭
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়ি তরুণীরা চেঙ্গী নদীতে সবার মঙ্গল কামনায় নদীতে ফুল ভাসিয়ে উৎসবের সূচনা করেন। ফুল ভাসানোর আগে সেলফি তুলছেন দুই তরুণী। পানছড়ি রাবার ড্যাম এলাকায়
ছবি: জয়ন্তী দেওয়ান
৭ / ৭
ফুল ভাসানোর পর জলকেলিতে মেতে উঠেছেন কয়েকজন তরুণ–তরুণী। পানছড়ি রাবার ড্যাম এলাকায়
ছবি: জয়ন্তী দেওয়ান