বিধ্বস্ত সমুদ্রতীরবর্তী এলাকা

জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উপকূলে বাড়ছে নানা সংকট। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও সম্প্রতি অতি উচ্চতার জোয়ারের পানিতে জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে উপকূলের মানুষ। পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাঁধ। সুপেয় পানির অভাবও প্রকট আকার ধারণ করেছে। মাছের ঘেরগুলো এখনো পানিতে ডুবে আছে। খুলনার কয়রা উপজেলার ছয়টি গ্রাম থেকে পানি এখনো নামছে না। সাতক্ষীরার আশাশুনি ও শ্যামনগর উপজেলার বাঁধ ভেঙে গেছে। পটুয়াখালী ও বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় বাঁধ ধসে গেছে পানির তোড়ে। কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে গাছ উপড়ে পড়ে আছে। চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বাঁধের ব্লক সরে গিয়ে রূপ নিয়েছে ধ্বংসস্তূপে। দেশের বিস্তীর্ণ উপকূলের ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে দরকার জরুরি পদক্ষেপ।

১ / ৬
তীব্র ভাঙনের কবলে বাঁধটি। মাটি সরে গেছে অনেকখানি। এটি পুরো ভেঙে গেলে প্লাবিত হবে কয়েকটি গ্রাম। গতকাল পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নিজামপুরে
ছবি: নেছারউদ্দিন আহমেদ
২ / ৬
পানিতে তলিয়ে থাকা ঘরে বসবাস করার উপায় না থাকায় ঘরের মালামাল নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন একজন। জোয়ারের পানিতে নিমজ্জিত পুরো এলাকা। গত বৃহস্পতিবার খুলনায় কয়রা মদিনাবাদ দারুসসালাম মহিলা দাখিল মাদ্রাসা ও সাইক্লোন শেল্টারে
ছবি: সাদ্দাম হোসেন
৩ / ৬
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে ভেঙে যায় বেড়িবাঁধ। জোয়ারের পানির চাপে বাঁধটি আবার ভেঙে যায়। সেটি সংস্কারে নেমেছে শত শত মানুষ। শুক্রবার খুলনার কয়রা উপজেলার ২ নম্বর কয়রায়
ছবি: সাদ্দাম হোসেন
৪ / ৬
জোয়ারের পানির তোড়ে বেড়িবাঁধের ব্লকগুলো ধসে পড়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। বিপাকে উপকূলবাসী। রোববার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বার আউলিয়া এলাকায়
ছবি: সৌরভ দাশ
৫ / ৬
জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে সড়ক। তাই গলাসমান পানি দিয়ে বাঁশের ভেলায় ও হেঁটে যাতায়াত করতে হয় গ্রামবাসীকে। রোববার চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বার আউলিয়া এলাকায়
ছবি: সৌরভ দাশ
৬ / ৬
ঝড়-বাদলে উপকূলে বসবাস করা মানুষকে প্রথম বাঁচায় গাছ। পানির তোড়ে মাটি সরে গিয়ে উপড়ে পড়েছে গাছটি। শুক্রবার বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার বিষখালী নদীসংলগ্ন চল্লাটিমারা গ্রামে
ছবি: সাইয়ান