মান্দার ফুলে পাখির মেলা

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের ওয়াস টাওয়ারের পাশে এই মান্দার ফুলের গাছ। এই বসন্তে পুরো গাছ ফুলে ফুলে ভরে গেছে। আর এই ফুলের মধু খেতে যেন পাখিদের মেলা বসে গেছে। কোনো পাখি চুপচাপ এসে মধু খাচ্ছে আবার কোনোটি হাঁকডাক দিয়ে জানান দিয়ে মধু খেয়ে চলে যাচ্ছে। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক উদ্যান। এই উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, সেই থেকে এর নামকরণ সাতছড়ি (অর্থ: সাতটি ছড়াবিশিষ্ট)। সাতছড়ির আগের নাম ছিল রঘুনন্দন হিল রিজার্ভ ফরেস্ট। হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের রঘুনন্দন পাহাড়ে এ উদ্যান। রাজধানী ঢাকা থেকে সড়কপথে দূরত্ব ১৩০ কিলোমিটার।

১ / ১০
ফুলের মধু খেতে এসেছে কাঠশালিকটি।
২ / ১০
বনের রাজা থাকবে আর সিপাহি থাকবে না তা তো হতে পারে না! সিপাহি বুলবুলি এসে সে কথাই জানান দিচ্ছে।
৩ / ১০
এই কাঠশালিক এসেছে সঙ্গীকে নিয়ে।
৪ / ১০
মান্দারগাছ টকটকে কমলা ফুলে ছেয়ে গেছে।
৫ / ১০
মধু খাওয়ার ফাঁকে রোদ পোহাচ্ছে দুই পাখি।
৬ / ১০
এই কাঠশালিক যেন চিন্তায় মগ্ন।
৭ / ১০
ফুলে মধু আছে কি না, দেখছে পাখিটি।
৮ / ১০
মান্দার ফুলের গাছের শাখা–প্রশাখায় কাঁটা।
৯ / ১০
এই মান্দার ফুলের গাছে যেন বসন্ত এসে গেছে।
১০ / ১০
ফুলের সঙ্গে পাখি, এ যেন দারুণ এক বন্ধন।