গাজায় যুদ্ধবিরতির শেষ দিন

জল, স্থল ও আকাশপথে দেড় মাসের বেশি সময় ধরে অবিরাম বোমা হামলার পর ফিলিস্তিনের গাজায় চলছে যুদ্ধবিরতি। গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের চুক্তির পর গত শুক্রবার সকালে চার দিনের এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। আজ সোমবার যুদ্ধবিরতির শেষ দিন।

১ / ১০
জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ত্রাণসহায়তা হিসেবে আটা দেওয়া হচ্ছে। সেই ত্রাণ পেতে ফিলিস্তিনিদের ভিড়। খান ইউনিস এলাকা, দক্ষিণ গাজা, ২৭ নভেম্বর
ছবি: রয়টার্স
২ / ১০
যুদ্ধবিরতির শেষ দিনে শিশুসন্তান ও সঙ্গে কিছু জিনিসপত্র নিয়ে হাঁটাপথে গাজার দক্ষিণ অংশের দিকে রওনা হয়েছেন এই নারী। গাজা নগরীর অদূরে, উত্তর গাজা, ২৭ নভেম্বর
ছবি: রয়টার্স
৩ / ১০
ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার বোমা হামলায় সেখানে যে কখনো বাড়ি ছিল, তা বোঝার উপায় নেই। সেই বাড়ি এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে বসে খাবার খাচ্ছেন তাঁরা। খান ইউনিসের পূর্বের খুজা গ্রামে, দক্ষিণ গাজা, ২৭ নভেম্বর
ছবি: এএফপি
৪ / ১০
যুদ্ধবিরতি চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে কিশোর খলিল জামা। মুক্তি পাওয়ার পর তাকে জড়িয়ে ধরেন এক স্বজন। হেব্রন, পশ্চিম তীর, ২৭ নভেম্বর
ছবি: এএফপি
৫ / ১০
আর কয়েক ঘণ্টা গেলেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হবে। এর আগে দলে দলে উপত্যকাটির দক্ষিণাংশে চলে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। গাজা নগরীর অদূরে, উত্তর গাজা, ২৭ নভেম্বর
ছবি: রয়টার্স
৬ / ১০
যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় ত্রাণবাহী ট্রাক যাচ্ছে গাজার উত্তরাংশে। ত্রাণবাহী সেই ট্রাকের দিকে তাকিয়ে আছে এক ফিলিস্তিনি শিশু। গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলে, ২৭ নভেম্বর
ছবি: রয়টার্স
৭ / ১০
ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিরা ফিরেছেন। তাঁদের স্বাগত জানাতে সমবেত হয়েছেন দেশটির বাসিন্দারা। রামাল্লা, পশ্চিম তীর, ফিলিস্তিন, ২৭ নভেম্বর
ছবি: এএফপি
৮ / ১০
গাজা উপত্যকা থেকে উদ্ধার করে আনা প্রবীণ দুই ফিলিস্তিনি আবুধাবির উদ্দেশে উড়োজাহাজে ওঠার অপেক্ষায়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের মানবিক মিশনের আওতায় তাঁদের আনা হয়েছে। আল-আরিশ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, আল-আরিশ, মিসর, ২৭ নভেম্বর
ছবি: এএফপি
৯ / ১০
ইসরায়েলি হামলায় বাড়িঘর মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। এর মধ্যে একটি অবকাঠামো দাঁড় করিয়ে থাকার বন্দোবস্ত করছেন দুই ফিলিস্তিনি। খুজা গ্রাম, খান ইউনিস, ২৭ নভেম্বর
ছবি: এএফপি
১০ / ১০
হামাস জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ায় ইসরায়েলের কারাগার থেকে ছাড়া পেয়েছে কিশোর খলিল জামা। মাকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়ে সে। হেব্রন, পশ্চিম তীর, ২৭ নভেম্বর
ছবি: এএফপি