ইসরায়েলের হামলার লক্ষ্য যেন শিশুরা

ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে চলা সংঘর্ষে ধ্বংসাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির হিসাব অনুযায়ী, সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ১৮৮ জন নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে অন্তত ৫৫টি শিশুও রয়েছে। ইসরায়েল একের পর এক বিমান হামলা চালাচ্ছে। হামাসও রকেট ছুড়ছে। বিমান হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে আবাসিক ভবন। গতকাল শনিবার গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বার্তা সংস্থা এপি ও কাতারভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল-জাজিরার কার্যালয়। একই দিনে গাজার পশ্চিমাঞ্চলে শরণার্থীশিবিরেও হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে এক পরিবারের ১০ সদস্য নিহত হয়। গুরুতর আহত হয় পাঁচ মাসের এক শিশু। প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে এমন ঘটনা। আজ সর্বশেষ ৪০ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে এএফপি। রয়টার্সের ছবিতে সেই নৃশংসতা তুলে ধরা হলো।

১ / ১৬
ইসরায়েলি বিমান হামলায় মাটির সঙ্গে মিশে গেছে কয়েকটি ভবন। সেসব ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে হতাহতের সন্ধানে উদ্ধারকর্মীদের তৎপরতা। গাজা সিটি, ১৬ মে
ছবি: রয়টার্স
২ / ১৬
ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজা সিটিতে ধোঁয়ার কুণ্ডলী। ১৬ মে
ছবি: রয়টার্স
৩ / ১৬
ধ্বংসস্তূপের নিচে ঢুকে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন এক উদ্ধারকর্মী। গাজা সিটি, ১৬ মে
ছবি: রয়টার্স
৪ / ১৬
একটি বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয় এই মেয়েশিশুর লাশ। ইসরায়েলের বিমান হামলায় ধসে পড়েছিল বাড়িটি। গাজা সিটি, ১৬ মে। (প্রথম আলোর নীতিমালা অনুযায়ী কোনো লাশের ছবি প্রকাশ করা হয় না। তবে ঘটনার নৃশংসতা বোঝানোর জন্য এ ছবি প্রকাশ করা হলো)
ছবি: রয়টার্স
৫ / ১৬
গাজা উপত্যকার সঙ্গে ইসরায়েল সীমান্ত থেকে কামানের গোলা ছুড়ে ইসরায়েলের সামরিক আর্টিলারি ইউনিট। ১৬ মে
ছবি: রয়টার্স
৬ / ১৬
ইসরায়েলের দখল করা পশ্চিম তীরে তুবাসের কাছে দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে এক ফিলিস্তিনি পাথর ছোড়েন। ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
৭ / ১৬
ফিলিস্তিন থেকে শত শত রকেট ছোড়া হচ্ছে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে। তবে এসব রকেটের অধিকাংশই ঠেকিয়ে দেওয়ার দাবি করছে ইসরায়েল। রকেট হামলা ঠেকানোর জন্য ইসরায়েলের হাতে আছে ‘আয়রন ডোম’ নামের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। এসকেলন, ইসরায়েল, ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
৮ / ১৬
ফিলিস্তিনি-ইসরায়েল সংঘাত থামার কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না, প্রাণহানি প্রতিদিনই বাড়ছে। গাজা, ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
৯ / ১৬
ইসরায়েলি হামলায় এই ছোট্ট শিশু হারিয়েছে তার মা ও চার ভাইবোনকে। এই শিশুর নাম ওমর আল-হাদিদি। হাসপাতালে এক নারী তাকে দুধ পান করানোর চেষ্টা করছেন। গাজা সিটি, ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
১০ / ১৬
ফিলিস্তিনের গাজায় কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার কার্যালয় ও আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসসহ (এপি) আরও বেশ কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ের কাছে এক বিস্ফোরণ। ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্রের হামলায় গণমাধ্যমগুলোর কার্যালয় থাকা আল-জালা নামের ১১ তলা ভবনটি ধসে এক পাশে কাত হয়ে পড়েছে। গাজা সিটি, ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
১১ / ১৬
গাজা উপত্যকা-ইসরায়েল সীমান্তে ইসরায়েল অংশে ট্যাংক নিয়ে সেনাদের অবস্থান। ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
১২ / ১৬
ইসরায়েলের আর্টিলারি বাহিনীর হামলায় ঘর ছাড়া ফিলিস্তিনিরা জাতিসংঘের পরিচালিত একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে আশ্রয় নেয়। গাজা সিটি, ১৫ মে
ছবি: রয়টার্স
১৩ / ১৬
হামলায় আগুন ও ধোঁয়ার কুণ্ডলী। গাজা সিটি, ১৪ মে
ছবি: রয়টার্স
১৪ / ১৬
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামলা চলবেই। স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার টিভিতে দেওয়া এক ভাষণে নেতানিয়াহু বলেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন হামলা চলবে। গাজা সিটি, ১৪ মে
ছবি: রয়টার্স
১৫ / ১৬
ইসরায়েলি বাহিনীর কবল থেকে আত্মরক্ষার চেষ্টা করছেন ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারীরা। ইসরায়েলের দখল করা পশ্চিম তীরের কাছে নাবলুস তল্লাশিচৌকির কাছে। ১৪ মে
ছবি: রয়টার্স
১৬ / ১৬
এক ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারী টায়ারে আগুন ধরিয়ে দিয়ে তা ইসরায়েলের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। ইসরায়েলের দখল করা পশ্চিম তীরের কাছে নাবলুস তল্লাশিচৌকির কাছে। ১৪ মে
ছবি: রয়টার্স