কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন ২৫ মার্চ ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চ অথবা নয়াপল্টনে পুলিশের অনুমতি সাপেক্ষে আলোচনা সভা। ২৬ মার্চ ভোরে বিএনপির কার্যালয়ে দলের ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন। ওই দিন সকাল সাতটায় সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে যাত্রা করে সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন। এরপর শেরেবাংলা নগরে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন।

স্বাধীনতা দিবসের পরের দিন ২৭ মার্চ বেলা ১১টায় নয়াপল্টনে জাতীয়তাবাদী ‍মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যোগে মুক্তিযোদ্ধা গণসমাবেশ হবে। এ ছাড়া স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জেলা-উপজেলায় দলের অঙ্গসংগঠনগুলো কর্মসূচি পালন করবে। বাকি সাত দিন আলোচনা সভাসহ অন্যান্য কর্মসূচি পালন করা হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশের গণতন্ত্রহীন এই অবস্থার মধ্যে এবারের স্বাধীনতা দিবস অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে। তাই দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে স্মরণ করার জন্য, নতুন করে শপথ নেওয়ার জন্য আমরা দিনটি পালন করতে চাই। আমরা এবার সব মিলিয়ে ১০ দিন এই কর্মসূচি পালন করব।’

আজকের সভায় স্বাধীনতা দিবসের আগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলের সব নেতা-কর্মীর মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।

সভায় বিএনপির নেতা আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, আবদুস সালাম আজাদ, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী, এ বি এম মোশাররফ হোসেন, আবদুল খালেক, তাইফুল ইসলাম, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারি, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, মুক্তিযোদ্ধা দলের ইশতিয়াক আজিজ উলফাত ও সাদেক আহমেদ খান উপস্থিত ছিলেন।