পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় চলতি পথে দেখা যায়, প্রাচীন ইউরোপীয় ধাঁচের একটি ফটক দাঁড়িয়ে আছে। ঠাসাঠাসি করে বেড়ে ওঠা বাড়িঘরের মাঝে স্থাপনাটির ফটকে বড় করে লেখা ‘আর্মেনিয়ান চার্চ’ থমকে দেবে যে কাউকেই। আর্মেনীয়রা ব্যবসার উদ্দেশ্যে ১৮ শতকের দিকে ঢাকায় আসতে শুরু করে। ঢাকার উন্নয়নে আর্মেনীয়দের অবদানের কথা সর্বজনস্বীকৃত। কোম্পানি আমলের শেষ দিকে এসে কমতে থাকে তাঁদের ব্যবসা-বাণিজ্য। বর্তমানে এ ধরনের স্থাপনা ছাড়া ঢাকার সঙ্গে আর্মেনীয়দের সংযোগ তেমন নেই বলে গবেষকদের মত। গত জানুয়ারিতে ছবিগুলো তুলেছেন সৈয়দ জাকির হোসেন

১ / ১০
আর্মেনীয় স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন এই গির্জা।
২ / ১০
গির্জার ভেতরে কারুকার্যখচিত প্রার্থনার স্থান।
৩ / ১০
আর্মেনীয় স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন এই গির্জা।
৪ / ১০
আর্মেনীয় স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন এই গির্জা।
৫ / ১০
ভেতর দিয়ে ওপরে ওঠার জন্য তৈরি করা ঘোরানো কাঠের সিঁড়ি।
৬ / ১০
গির্জার উত্তর ও দক্ষিণে রয়েছে লম্বা বারান্দা।
৭ / ১০
আর্মেনীয় স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন এই গির্জা।
৮ / ১০
গির্জার ভেতরে পাথরের নকশাখচিত ফলকের দেখা মেলে।
৯ / ১০
বারান্দার মেঝেতে বসানো পাথরের নকশাখচিত স্মৃতিফলক।
১০ / ১০
গির্জার পুরোনো সমাধিস্থলে সমাহিত হন ক্যাটাচিক আভাতিক থমাস। তাঁর সমাধিস্থলের কাছে স্ত্রীর স্মৃতি হিসেবে স্থাপন করা হয় এই ভাস্কর্য।