কারণ

১৯৯০ বিশ্বকাপের পর কোয়ার্টার ফাইনালের বাধা পেরোতে পারেনি ইংল্যান্ড। ইউরোতে তাদের শেষ চারে খেলা সেই ১৯৯৬-তে। ব্রাজিল বিশ্বকাপ থেকে তো প্রথম রাউন্ডেই বিদায়। কদিন আগে ‘তিন সিংহের’ কোচ রয় হজসন বলছিলেন এর দায় মূলত ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে বিদেশিদের আধিপত্য। গতকাল তাঁর সঙ্গে সুর মেলালেন জার্মানির কোচ জোয়াকিম লোও।
‘ওদের লিগে বিদেশিদের দাপট এতই বেশি যে কোচের জন্য জাতীয় দল নির্বাচন খুব দুরূহ হয়ে পড়ে। কিন্তু জার্মানিতে দেখবেন প্রচুর তরুণ খেলোয়াড় বুন্দেসলিগায় খেলছে। আর তার ফলও আমরা পাচ্ছি’—বললেন লো, যাঁর অধীনে জার্মানি গত বিশ্বকাপে হয়েছে তৃতীয়। লোর দল ২০০৮ ইউরোর ফাইনালেও খেলেছে, ২০১২ তে ছিল সেমিফাইনালিস্ট। ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কি নতুন করে ভাববে? স্কাই স্পোর্টস।