টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসানই একমাত্র খেলোয়াড়, যাঁর নামের পাশে দলের সবচেয়ে বেশি রান, সর্বোচ্চ ইনিংস, সবচেয়ে বেশি উইকেট ও সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড। অন্য কারও একসঙ্গে সবচেয়ে বেশি রান ও সবচেয়ে বেশি উইকেটও নেই।


সবচেয়ে বেশি দুটি করে ফিফটি করেছেন সাকিব আল হাসান ও মোহাম্মদ আশরাফুল।


বাংলাদেশের তিনটি জয়ই রান তাড়া করে পাওয়া।

ম্যাচে সর্বাধিক চারটি ছয় মেরেছেন সাকিব আল হাসান, ২০১৪ সালে নেপালের বিপক্ষে প্রথম পর্বে।


ব্যাটিংয়ে নেমে সবচেয়ে বেশি পাঁচবার অপরাজিত ছিলেন আবদুর রাজ্জাক।

সবচেয়ে বেশি ৬টি ক্যাচ নিয়েছেন তামিম ইকবাল।

বাংলাদেশের বিপক্ষে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ছক্কা মেরেছেন নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালাম, ২০১২ সালে।

৪ ওভারে ৮ রান। ২০১৪ সালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওভারপ্রতি ২ রান দিয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশের পক্ষে কিপটে বোলিংয়ের রেকর্ড।

সবচেয়ে বেশি নয় ম্যাচে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম।

১০

২০০৭ সালে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয়ের পর টানা ১০টি ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা হারের রেকর্ড এটিই।

১১

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১১টি দলের বিপক্ষে খেলেছে বাংলাদেশ।

১২

অব্যবহৃত বলের হিসাবে বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় জয়টি পেয়েছে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২০১৪ সালে। আফগানদের ৭২ রান বাংলাদেশ পেরিয়ে যায় ঠিক ১২ ওভারে।

১৩

টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের তিন ব্যাটসম্যান ১৩ রানে আউট হয়েছেন—সাকিব, জুনায়েদ ও রকিবুল।

১৪

২০০৭ সালে কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিবার বিপক্ষে মাত্র ১৪ বলেই ৩৬ রান করেছিলেন আফতাব আহমেদ। ২৫৭.১৪ স্ট্রাইকরেটের ওই ইনিংসটিই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।

১৫

সবচেয়ে বেশি ১৫টি ছক্কা মেরেছেন সাকিব আল হাসান। ১৫টি ডিসমিসাল মুশফিকুর রহিমের।

১৬

টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা বোলিং গড় সাব্বির রহমানের। ৩ ওভারে ১৬ রানে ১ উইকেট নিয়েছেন সাব্বির।

১৭

২০ ওভারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা দুবার ১৭ রান করেছেন। দুটিই পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০১৪ সাল একই ম্যাচে। ১৭ রান করে অপরাজিতও ছিলেন দুই ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ ও মাশরাফি।

১৮

বাংলাদেশের ১৮টি ম্যাচেই উইকেটকিপিং করেছেন মুশফিকুর রহিম।

১৯

টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক ম্যাচে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ১৯টি অতিরিক্ত রান দিয়েছে ২০১৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। এক ইনিংসে বাংলাদেশকেও সর্বোচ্চ ১৯ রান দিয়েছে প্রতিপক্ষ (অস্ট্রেলিয়া, ২০০৭)।

২০

২০ ওভারের বিশ্বকাপে এবার বাংলাদেশ খেলতে যাচ্ছে ২০ বছর বয়সী তিন ক্রিকেটার নিয়ে—আবু হায়দার, মুস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।
গ্রন্থনা: মোহাম্মদ সোলায়মান