তবে সাফল্য যে শুধু খেলোয়াড়দের ওপর নির্ভর করে না, সেটা মনে করিয়ে দিয়ে আফ্রিদি বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ম্যানেজমেন্ট। এরপর আসবে কোচিং। খেলোয়াড়দের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। তবে তাদের কীভাবে পরিচালনা করা হবে, তার ওপর নির্ভর করছে অনেক কিছু।
ইউনিস খানের নেতৃত্বে ২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল পাকিস্তান। সেবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফাইনালে ৮ উইকেটের জয়ে ৪০ বলে অপরাজিত ৫৪ রান করেছিলেন আফ্রিদি। এর আগে বল হাতে ২০ রানে ১ উইকেট পেয়েছেন তিনি। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের জন্য ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়েরও পুরস্কার জেতেন আফ্রিদি।
২০০৯ সালের সেই টুর্নামেন্টে পাকিস্তানের সাফল্যের রহস্য কী ছিল, সেটাও বলেছেন আফ্রিদি, ‘সিনিয়র খেলোয়াড় আর অধিনায়ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। কঠিন শুরুর পরও এ কারণেই দল অনুপ্রাণিত ছিল। আমরা সবাই ইউনিস খানকে সমর্থন দিয়ে গেছি। সে-ই দলকে নেতৃত্ব দিয়েছে।’