১ম
বাংলাদেশের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টানা দ্বিতীয় টেস্টে পেয়ার বা জোড়া শূন্য পেলেন খালেদ আহমেদ। টেস্টে একাধিকবার জোড়া শূন্য পাওয়া সপ্তম বাংলাদেশি খালেদ। বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনবার জোড়া শূন্য মঞ্জুরুল ইসলামের।
১০
৭২ বছর পর টেস্টে এক ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনাররা ১০ উইকেট পেলেন। এবারের আগে সেই ১৯৫০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ১০ উইকেট নিয়েছিলেন দুই প্রোটিয়া স্পিনার হিউ টেফিল্ড (৭/২৩) ও টাফটি মান (৩/৩১)।
৩
টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনাররা তিনবার ইনিংসে ১০ উইকেট নিয়েছেন, তিনবারই ডারবানে। প্রথমবার ১৯৪৮ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। প্রথম ইনিংসে টাফটি মান (৬/৫৯) ও অ্যাথল রোয়ান (৪/১০৮) মিলে নিয়েছিলেন ১০ উইকেট।
১
এশিয়ার বাইরে এই প্রথম বাংলাদেশের ইনিংসের ১০টি উইকেটই পেলেন প্রতিপক্ষের স্পিনাররা। সব মিলিয়ে টেস্টে পাঁচবার বাংলাদেশ স্পিনারদের ১০ উইকেট দিয়েছে।
১
বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসে বোলিং করেছেন শুধু কেশব মহারাজ ও সাইমন হারমার। টেস্টে এই প্রথম মাত্র দুজন বোলার ব্যবহার করেই প্রতিপক্ষকে অলআউট করল দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশও এমন কিছুর ভুক্তভোগী হলো এই প্রথম।
২৮
প্রতিপক্ষ অলআউট হয়েছে, এমন ইনিংসে মাত্র দুজনের বোলিং করার ২৮তম উদাহরণ গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
কেশব মহারাজের ৭/৩২…
• টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা বোলিং। আগের সেরা মাখায়া এনটিনির। ২০০২ সালে ইস্ট লন্ডনে ১৯ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন এনটিনি।
• বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট লড়াইয়ে সেরা বোলিং। পেছনে পড়লেন বাংলাদেশের পেসার শাহাদাত হোসেন। ২০০৮ সালে মিরপুরে ২৭ রানে ৬ উইকেট পেয়েছিলেন শাহাদাত।
• টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকান স্পিনারদের পঞ্চম সেরা বোলিং। সেরা বোলিং হিউ টেফিল্ডের (৯/১১৩)। ১৯৫৭ সালে জোহানেসবার্গে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।
• টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে তৃতীয় সেরা বোলিং। সেরা পাকিস্তানের সাজিদ খানের (৮/৪২), গত বছর মিরপুরে।