শেষের নাটক আর গরম—ছবিতে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়

২০১৯ সালে আফগানিস্তানের কাছেই হেরেছিল বাংলাদেশ। এবার ৫৪৬ রানের বিশাল ব্যবধানে আফগানদের গুঁড়িয়ে দিল সাকিব-তামিমবিহীন বাংলাদেশ। প্রথম আলোর আলোকচিত্রী শামসুল হকের ক্যামেরায় এই টেস্টের গল্প—
১ / ১০
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের ১২তম অধিনায়ক লিটন দাস। সাকিব আল হাসান চোট পান আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে। তাঁর অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেন এ উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান। মিরপুর টেস্টের প্রথম দিন সকালে টস করে ফেরার পথে লিটন
২ / ১০
গরম! জুনের এ ভ্যাপসা গরমে টেস্ট ম্যাচ সবার জন্যই ক্লান্তিকর। পানি পানের বিরতিতে দুই অনফিল্ড আম্পায়ার পল রাইফেল ও ক্রিস ব্রাউনের জন্য তোয়ালে নিয়ে এসেছেন রিজার্ভ আম্পায়ার শরফউদ্দৌলা। পাশে নিজেকে শ্রান্ত করতে ব্যস্ত দুই ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন ও মাহমুদুল হাসান। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে এ দুজন যোগ করেন ২১২ রান
৩ / ১০
দ্বিতীয় দিন সকালে মুশফিকুর রহিমকে ফিরিয়ে নিজাত মাসুদের উল্লাস। আফগানিস্তানের এ পেসারের অভিষেক ছিল স্মরণীয়। ক্যারিয়ারের প্রথম বলেই উইকেট, এরপর নেন ৫ উইকেট। তবে দলের বিশাল হারে ম্লান হয়ে গেছে তাঁর এমন পারফরম্যান্স
৪ / ১০
দর্শকসারিতে স্কুল-কলেজপড়ুয়ারা। মিরপুর টেস্টে তাদের প্রবেশাধিকার ছিল ফ্রি, গ্যালারিও মাতিয়ে রাখে তারা
৫ / ১০
তাসকিন আহমেদের বাউন্সার ডাক করতে গিয়েছিলেন, তবে বলের লাইন থেকে নিজেকে সময়মতো সরিয়ে নিতে পারেননি হাশমতউল্লাহ শহীদি। এ টেস্টে আর খেলা হয়নি আফগানিস্তান অধিনায়কের। তাঁর কনকাশন বদলি হিসেবে আজ অভিষেক হয় বহির শাহর
৬ / ১০
মুমিনুল হককে কিছু একটা হাসতে হাসতে বলছেন নাজমুল হোসেন, তা শুনে মুমিনুলের সঙ্গে হাসছেন জাকির হাসানও। নাজমুল এ টেস্টে করেছেন জোড়া সেঞ্চুরি, মুমিনুলের পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে। মুমিনুল কাটিয়েছে ২৬ ইনিংসের সেঞ্চুরি-খরা। জাকিরকেও সেঞ্চুরি উঁকি দিচ্ছিল, রানআউট হয়ে যাওয়াতে সুযোগ হাতছাড়া করেছেন তিনি
৭ / ১০
বোলিংয়ে শরীফুল ইসলাম। চার স্লিপ, শর্ট লেগ, মিড অফ, মিড অন—ম্যাচজুড়েই আক্রমণাত্মক ছিল বাংলাদেশের ফিল্ডিং
৮ / ১০
সেজদা দিচ্ছেন তাসকিন আহমেদ। জহির খান কট-বিহাইন্ড, ক্যারিয়ারে প্রথমবার ৫ উইকেটের উল্লাস বাংলাদেশ পেসারের। সে পর্যন্ত ঠিকই ছিল সব। তবে জহির করেন রিভিউ, তাতেই উইকেটবঞ্চিত তাসকিন। পরের বলে আবার জহির বোল্ড, তবে এবার কোমর-উচ্চতার বেশি হওয়াতে সেটি নো বল
৯ / ১০
তাসকিনের বলেই এবার আঘাত পেলেন জহির। এরপর আর খেলা চালিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থায় ছিলেন না তিনি। ম্যাচ শেষ হয়ে গেল তাতেই। তাসকিন ৫ উইকেট পেলেন না, তবে বাংলাদেশের বিশাল জয় নিশ্চিত হলো জহিরের চোটেই
১০ / ১০
মিরাজের সঙ্গে বাংলাদেশের তিন পেসার। ৫৪৬ রানের বিশাল জয়ের এ টেস্টটি পেসারদের জন্যও হয়ে থাকবে স্মরণীয়। দুই ইনিংস মিলিয়ে বাংলাদেশের তিন পেসার নিয়েছেন ১৪ উইকেট। বাংলাদেশের ইতিহাসে যেটি সর্বোচ্চ