এরপর তামিম নিজ উদ্যোগে শাহীনকে সিলেটে আনার ব্যবস্থা করেন। আজ টিম হোটেলে বাংলাদেশ- আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজের ট্রফি উন্মোচন শেষে শাহীনের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সময় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন তামিম।

শুধু তা–ই নয়, জাতীয় দলের সতীর্থ মুশফিকুর রহিমকে ডেকে শাহীনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন তামিম। জাতীয় দলের লজিস্টিক ম্যানেজার ও তামিমের বড় ভাই নাফিস ইকবালও উপস্থিত ছিলেন। বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের সহকারী ম্যানেজার ও সাবেক ক্রিকেটার শাহরিয়ার নাফিসকেও ডেকে আনেন তামিম।

মুশফিক ও তামিম মিলে শাহীনকে একটি মোটরচালিত হুইলচেয়ার উপহার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। শাহীনের যাতায়াত ও থাকা-খাওয়ার জন্য প্রয়োজনের চেয়েও বেশি টাকা দিয়েছেন তামিম। নিজের একটি জার্সিও উপহার দিয়েছেন।

শাহীন শারীরিক প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে যুদ্ধ করে গত পাঁচ বছরে নিজের ছোট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান দাঁড় করিয়েছেন। ত্রিশোর্ধ্ব এই যুবক নিজের দোকানে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি শিশুদের জন্য চকলেট, বিস্কুটসহ নানা ধরনের পণ্য বিক্রি করেন।