ভারত বিশ্বকাপ ফাইনালের পিচকে ‘গড়পড়তা’ রেটিং আইসিসির

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের উইকেট দেখছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মাছবি: এএফপি

২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালের জন্য ব্যবহৃত আহমেদাবাদের পিচকে ‘গড়পড়তা’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেটের পিচ ও আউটফিল্ড রেটিংয়ের তালিকা এই সপ্তাহে হালনাগাদ করেছে আইসিসি।

সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের পাঁচ ভেন্যুর আটটি ম্যাচের উইকেট ‘গড়পড়তা’ রেটিং পেয়েছে। যেখানে স্বাগতিক ভারতের ছিল পাঁচটি ম্যাচ। ওয়াংখেড়েতে হওয়া ভারত-নিউজিল্যান্ডের প্রথম সেমিফাইনালের পিচ ‘ভালো’ রেটিং পেয়েছে। এই ম্যাচের আগে পিচ পরিবর্তন নিয়ে ভারতের বেশ সমালোচনা হয়েছিল।

আরও পড়ুন

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালের পিচেই হয়েছিল ভারত ও পাকিস্তানের প্রথম পর্বের ম্যাচটি। আইসিসির পিচ উপদেষ্টা অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনের সুপারিশে, ভারত পাকিস্তান ম্যাচের পিচও ছিল ‘গড়পড়তা’ মানের।

বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের পিচকেও ‘গড়পড়তা’ রেটিং দেওয়া হয়েছে
ছবি: এএফপি

এ ছাড়া কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় সেমিফাইনালের পিচকেও ‘গড়পড়তা’ রেটিং দেওয়া হয়েছে। এই মাঠে প্রথম পর্বে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচের পিচও একই রেটিং পেয়েছে। পুনেতে হওয়া বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের পিচকেও ‘গড়পড়তা’ রেটিং দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া চেন্নাইয়ে প্রথম পর্বে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া, লক্ষ্ণৌতে ভারত ও ইংল্যান্ড ম্যাচের উইকেট গড়পড়তা রেটিং পেয়েছে।

আরও পড়ুন

ধর্মশালায় বিশ্বকাপের পাঁচ ম্যাচের চারটির আউটফিল্ডকেও গড়পড়তা রেটিং দিয়েছে আইসিসি। টুর্নামেন্টের সময় এই মাঠের বাজে আউটফিল্ড নিয়ে সমালোচনা হয়েছিল অনেক। ক্রিকেটাররাও এমন আউটফিল্ডের সমালোচনা করেছেন।

সাধারণত ম্যাচ রেফারি উইকেটকে ছয় ধরনের রেটিং দেন। খুব ভালো, ভালো, গড়পড়তা, গড়পড়তার নিচে, বাজে, অযোগ্য। শুধু গড়পড়তার নিচে, বাজে, অযোগ্য পিচকেই ডিমেরিট পয়েন্ট দেওয়া হয়ে থাকে।