৮১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর সাকিব-হৃদয় জুটিতে ওঠে ১৩৫ রান। মূলত এই জুটিই বাংলাদেশকে বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিয়েছিল। তবে সেই সংগ্রহটাকে রেকর্ড ৩৩৮ রানে নিয়ে যায় মুশফিকের ২৬ বলে ৪৪ রানের ইনিংস।

তামিম মনে করেন, মুশফিকের এই ইনিংসটাই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে, ‘আমরা খুবই ভালো ব্যাটিং করেছি। প্রথম ২০ ওভার ব্যাট করার জন্য ততটা ভালো ছিল না। সাকিব দুর্দান্ত ছিল। মুশফিকের ইনিংসটাই আসলে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। বোলারদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট। ইবাদত বিশ্বমানের। নাসুমের নামটাও বলতে হবে। কারণ, ও খুব বেশি ওয়ানডে খেলে না।’

নিজের অভিষেক ওয়ানডেতে ৮ রানের জন্য সেঞ্চুরি পাননি হৃদয়। খেলেছেন ওয়ানডে অভিষেকে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ ইনিংসটি। ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে অভিষেক ওয়ানডেতে ৯০ রানের ঘরে আউট হয়েছেন হৃদয়।

সুযোগ ছিল প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ওয়ানডে অভিষেকে সেঞ্চুরি করার। সেই সুযোগ মিস করায় আক্ষেপ আছে হৃদয়ের, ‘সেঞ্চুরির সুযোগ মিস করায় কিছুটা কষ্ট পেয়েছি, তবে দারুণ একটা শুরু পেয়ে আমি খুশি। ভালো লাগছে। সাকিব ভাই আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছে। আমি শুধু আমার পরিকল্পনাটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছি।’