- ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- এক ওভারে ৩ ছক্কায় ১০০ পার বাংলাদেশের
- ১ উইকেট দূরে পাকিস্তান
- শঙ্কা থেকে বাঁচল বাংলাদেশ
- নাসুমও টিকলেন না
- টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন কত?
- ওপেনার নাঈম অবশেষে আউট
- শামীমও আউট
- টপাটপ উইকেট হারাচ্ছে বাংলাদেশ
- দুটি চার মেরেই আউট মিরাজ
- এবার আউট লিটন
- শূন্য রানে বিদায় তানজিদের
- পাকিস্তান ২০ ওভারে ১৭৮/৭, শেষ ওভারে তাসকিনের জোড়া আঘাত
- ৯ বছর পর মিরপুরে ১৫০ পাকিস্তানের
- সাইফউদ্দিনের শিকার হুসেইন তালাত
- দারুণ এক ক্যাচ নিয়ে হাসানকে ফেরালেন মেহেদী
- অবশেষে গেলেন হারিস
- ফারহানকে ফেরালেন নাসুম
- রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন হারিস
- সাইমকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট উপহার দিলেন নাসুম
- সপ্তম ওভারেই ফিফটি পেয়ে গেলেন সাহিবজাদা ফারহান
- পাকিস্তানের দারুণ শুরু
- প্রথম পাঁচ ওভারে বাংলাদেশের পাঁচ বোলার
- চার ওভারে চার বোলার
- প্রথম ওভারে ১০ রান পাকিস্তানের
- তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে স্বাগতম একাদশে পাঁচ পরিবর্তন
ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
মোহাম্মদ নেওয়াজের বলে বড় শট খেলতে গিয়ে মোহাম্মদ আব্বাসের হাতে ধরা পড়লেন শরীফুল। সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ৭৪ রানে হারিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান।
সাইফউদ্দিন আরেক প্রান্তে অপরাজিত থাকলেন ৩৫ রানে। তাঁর লড়াই বৃথা গেলেও বাংলাদেশকে সর্বনিম্ন রানে অলআউট হওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছে।
সব মিলিয়ে টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সময়টা ভালোই কাটছে। শ্রীলঙ্কার পর পাকিস্তানের বিপক্ষেও ২–১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিল লিটন দাসের দল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ২০ ওভারে ১৭৮/৭ (ফারহান ৬৩, হাসান ৩৩, নেওয়াজ ২৭, আইয়ুব ২১; তাসকিন ৩/৩৮, নাসুম ২/২২, সাইফউদ্দিন ১/২৮, শরীফুল ১/৩৯)। বাংলাদেশ: ১৬.৪ ওভারে ১০৪ অলআউট (সাইফউদ্দিন ৩৫*, মিরাজ ১০, নাঈম ১০; মির্জা ৩/২০, নেওয়াজ ২/৪, ফাহিম ২/১৩)। ফল: পাকিস্তান ৭৪ রানে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: সাহিবজাদা ফারহান। ম্যান অব দ্য সিরিজ: জাকের আলী। সিরিজ: বাংলাদেশ ২–১ ব্যবধানে জয়ী।
এক ওভারে ৩ ছক্কায় ১০০ পার বাংলাদেশের
বাংলাদেশ: ১৬ ওভারে ১০২/৯
হুসেইন তালাতের ওভারের প্রথম দুই বলে ছক্কা মারলেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। এরপর ফ্রি হিটের সুযোগটা কাজে লাগালেন শরীফুল ইসলাম। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে নামা শরীফুলও মারলেন ছক্কা। তাতে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১০০ পেরোল।
১ উইকেট দূরে পাকিস্তান
বাংলাদেশ: ১৫ ওভারে ৮১/৯
বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই হওয়ার তেতো অভিজ্ঞতা আছে পাকিস্তানের। তবে টি–টোয়েন্টিতে সেটি হচ্ছে না। টি–টোয়েন্টি সিরিজের ধবলধোলাই এড়ানো থেকে ১ উইকেট দূরে পাকিস্তান। বাংলাদেশের নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হলেন তাসকিন আহমেদ।
শঙ্কা থেকে বাঁচল বাংলাদেশ
বাংলাদেশ: ১৪ ওভারে ৭৮/৮
নিজেদের টি–টোয়েন্টি ইতিহাসে দলীয় সর্বনিম্ন ৭০ রানের কমে অলআউট হওয়ার শঙ্কা জেগেছিল। তবে সেই শঙ্কা থেকে মুক্ত হলো বাংলাদেশ।
নাসুমও টিকলেন না
বাংলাদেশ: ১২ ওভারে ৬৫/৮
৯ রান করে আউট হলেন নাসুম আহমেদ। হুসেইন তালাতের বলে ধরা পড়লেন আহমেদ দানিয়ালের হাতে। তবে আউট হওয়ার আগে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের সঙ্গে ২৪ রানের জুটি গড়েছেন নাসুম। ইনিংসে এটিই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটি।
টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন কত?
কলকাতার ইডেন গার্ডেনে ২০১৬ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭০ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। টি–টোয়েন্টিতে সেটিই তাদের দলীয় সর্বনিম্ন।
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্রুত ৮ উইকেট হারানোয় বিব্রতকর সেই রেকর্ড ভাঙার শঙ্কায় আছে বাংলাদেশ। ৭১ রান করতে দরকার আরও ১৩।
বাংলাদেশ: ১১ ওভারে ৫৮/৭
ওপেনার নাঈম অবশেষে আউট
বাংলাদেশ: ৮ ওভারে ৪৫/৭
সতীর্থদের আসা–যাওয়া এতক্ষণ আরেক প্রান্তে দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই করতে পারেননি মোহাম্মদ নাঈম। ওপেনিংয়ে নামা নাঈম এবার নিজেই আউট। ১৭ বল খেলে করতে পারলেন মাত্র ১০ রান। নেই কোনো বাউন্ডারি।
শামীমও আউট
বাংলাদেশ: ৭ ওভারে ৩৬/৬
এবার উইকেট শিকারে যোগ দিয়েছেন আগা সালমান। পাকিস্তান অধিনায়কের বলে বোল্ড হলেন শামীম হোসেন। স্টাম্প ছেড়ে দিয়ে অফ সাইডে শট খেলতে চেয়েছিলেন শামীম। কিন্তু বল ব্যাটের কিনারে লেগে আঘাত হানল স্টাম্পে।
মনে হচ্ছে, বাংলাদেশের হার এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
টপাটপ উইকেট হারাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ: ৫ ওভারে ২৮/৫
যেন উইকেট শিকারের নেশা পেয়ে বসেছে পাকিস্তানের দুই পেসার সালমান মির্জা ও ফাহিম আশরাফের। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের আসা–যাওয়ার মিছিল চলছে।
এক বলের ব্যবধানে মির্জা বোল্ড করলেন আগের ম্যাচের দুই নায়ক জাকের আলী ও মেহেদী হাসানকে। জাকের তবু ১ রান করেছেন, মেহেদী মেরেছেন ‘ডাক’।
দুটি চার মেরেই আউট মিরাজ
বাংলাদেশ: ৪ ওভারে ২৪/৩
তানজিদ, লিটনের পর আউট হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম তিন বলে দুটি চার মেরেছিলেন মিরাজ। আক্রমণাত্মক মেজাজেই ব্যাটিং করে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ফাহিমের বলটা তুলে মারতে গিয়ে মিড অনে ধরা পড়লেন আব্বাস আফ্রিদির হাতে।
এবার আউট লিটন
বাংলাদেশ: ২ ওভারে ১০/২
বাংলাদেশ দল সিরিজ জিতলেও ব্যাট হাতে অধিনায়ক লিটন দাসের সিরিজটা ভালো কাটল না। প্রথম দুই টি–টোয়েন্টিতে ১ ও ৮ রান করে আউট হওয়া লিটন আজ আবার ৮ রান করে ফিরলেন।
ফাহিম আশরাফের ওভারের চতুর্থ বলটা ফ্লিক করতে চেয়েছিলেন লিটন। কিন্তু ব্যাট ও প্যাডের ফাঁক গলে বল আঘাত হানল মিডল স্টাম্পে।
শূন্য রানে বিদায় তানজিদের
বাংলাদেশ: ১ ওভারে ৫/১।
রান তাড়ায় দ্বিতীয় বলেই উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। সালমান মির্জার বলে উইকেটকিপারকে ক্যাচ দিয়েছেন তানজিদ হাসান। রিভিউ নিয়ে উইকেটটি পেলেন সালমান। শূন্য রানে ফিরলেন বাংলাদেশের ওপেনার, বাংলাদেশের রানও শূন্য। উইকেটে এসেছেন অধিনায়ক লিটন দাস।
পাকিস্তান ২০ ওভারে ১৭৮/৭, শেষ ওভারে তাসকিনের জোড়া আঘাত
পাকিস্তান: ২০ ওভারে ১৭৮/৭।
শেষ ওভারের প্রথম বলে মোহাম্মদ নেওয়াজকে ফেরানোর পর তৃতীয় বলে ফাহিম আশরাফকে ফিরিয়েছেন তাসকিন। ওভারটায় মাত্র ৫ রান দিয়েছেন তাসকিন। বাংলাদেশ পেয়েছে ১৭৯ রানের লক্ষ্য। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে ৫৭ রান পাকিস্তান শেষ ১৪ ওভারে তুলেছে ১২১ রান।
মিরপুরে আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে ১৭৫ রানের বেশি করে হারের ঘটনা একটিই। ২০১৮ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৯৩ রান করেও হেরেছি বাংলাদেশ। বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ১৪২ রান তাড়া করে জিতেছে। ১০ বছর আগের সেই ম্যাচটির ভেন্যু ছিল মিরপুরই।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
পাকিস্তান: ২০ ওভারে ১৭৮/৭ (ফারহান ৬৩, হাসান নেওয়াজ ৩৩, মোহাম্মদ নেওয়াজ ২৭, সাইম ২১; তাসকিন ৩/৩৮, নাসুম ২/২২, সাইফউদ্দিন ১/২৮, শরীফুল ১/৩৯)।
৯ বছর পর মিরপুরে ১৫০ পাকিস্তানের
পাকিস্তান: ১৮ ওভারে ১৫৪/৫।
১৫০ ছাড়াল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এই সংস্করণে চতুর্থবার ১৫০ পেল দলটি। এবারের আগে সর্বশেষ ২০১৬ এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৫১ রান করেছিল পাকিস্তান। এ ছাড়া ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৯১ ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৯০ করেছিল দলটি। মিরপুরে ১৫০ ছাড়িয়ে প্রথম তিন ম্যাচেই জিতেছিল পাকিস্তান। এবার কি ব্যতিক্রমী কিছু হবে?
সাইফউদ্দিনের শিকার হুসেইন তালাত
পাকিস্তান: ১৭ ওভারে ১৪৪/৫।
হুসেইন তালাতকে উইকেটকিপার লিটন দাসের ক্যাচ বানিয়ে বাংলাদেশকে পঞ্চম উইকেট এনে দিয়েছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। ৪ বলে ১ রান করেছেন তালাত। ১৩২ রানে ৫ উইকেট হারাল পাকিস্তান।
মেহেদী হাসানের করা পরের ওভারে পাকিস্তান নিয়েছে ১১ রান।
দারুণ এক ক্যাচ নিয়ে হাসানকে ফেরালেন মেহেদী
পাকিস্তান: ১৫ ওভারে ১৩২/৪।
দুই বল আগেই শরীফুলকে ছক্কা মেরেছিলেন হাসান নেওয়াজ। পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান ফিরলেন মেহেদী হাসানের দারুণ এক ক্যাচের শিকার হয়ে। মিড অফে বাঁ দিকে দৌড়ে ক্যাচটি নিয়েছেন মেহেদী। ৩ ছক্কায় ১৭ বলে ৩৩ রান করেছেন হাসান। ১৩১ রানে ৪ উইকেট হারাল পাকিস্তান। ওভারটায় মাত্র ১ রান দিয়েছেন সাইফউদ্দিন।
অবশেষে গেলেন হারিস
পাকিস্তান: ১৪ ওভারে ১২৩/৩।
একবার বিতর্কিত রিভিউ ও একবার ফিল্ডার ক্যাচ ফেলায় বেঁচে যাওয়া মোহাম্মদ হারিস টিকলেন না বেশিক্ষণ। তাসকিনের বলে ডিপ থার্ডম্যানে নাসুমের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন হারিস। ১৪ বলে মাত্র ৫ রানই করতে পেরেছেন। ৪, ০, ৫—তিন ম্যাচে মাত্র ৯ রানই করতে পারলেন বাংলাদেশের পাকিস্তান সফরের শেষ ম্যাচে দারুণ এক সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশকে জয় বঞ্চিত করা হারিস।
পাকিস্তান তৃতীয় উইকেট হারাল ১১৫ রানে। উইকেটে এসেছেন পাকিস্তান অধিনায়ক আগা সালমান। ওভারের পঞ্চম বলে ছক্কা মেরেছেন হাসান নেওয়াজ।
মেহেদীর খরুচে ওভার
পাকিস্তান: ১৩ ওভারে ১১২/২।
১৩তম ওভারে ১৫ রান দিলেন মেহেদী হাসান। ওভারে একটি করে চার ও ছয় মেরেছেন হাসান নেওয়াজ।
ফারহানকে ফেরালেন নাসুম
পাকিস্তান: ১২ ওভারে ৯৭/২।
হারিসের উইকেট না পেলেও সাহিবজাদা ফারহানের উইকেট পেলেন নাসুম। দুই বছর পর আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি খেলা নাসুমকে স্লগ সুইপ করতে আকাশে উঠিয়ে মেহেদী হাসানের ক্যাচ হয়েছেন ফারহান। ৪১ বলে ৬৩ রান করেছেন ফারহান। ৯৩ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় পাকিস্তান।
নাসুমের বোলিং কোটা শেষ। ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিলেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
আবার বাঁচলেন হারিস, এবার পড়ল ক্যাচ
পাকিস্তান: ১১ ওভারে ৯৩/১।
১ রানে রিভিউ নিয়ে বাঁচা হারিস ২ রানের মাথায় বাঁচলেন ক্যাচ তুলেও। ডিপ ফাইন লেগে সামনে ঝাপিয়েও ক্যাচ নিতে পারেননি নাসুম।
রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন হারিস
পাকিস্তান: ১০ ওভারে ৮৬/১।
নাসুমের আবেদনে আঙুল তুলে দিয়েছিলেন আম্পায়ার মাসুদুর রহমান। রিভিউ নেন ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ হারিস। ব্যাট কিংবা গ্লাভসের সঙ্গে বলের দূরত্ব দেখালেও আল্ট্রা এজে স্পাইক দেখানোয় মাঠের আম্পায়ারকে সিদ্ধান্ত বদলাতে বলেন টিভি আম্পায়ার। বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। উইকেট না পেলেও ওভারটায় মাত্র ২ রান দিয়েছেন নাসুম।
সাইমকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট উপহার দিলেন নাসুম
পাকিস্তান: ৯ ওভারে ৮৪/১।
অবশেষে উইকেট পেল বাংলাদেশ। অষ্টম ওভারে সাইম আইয়ুবকে ফিরিয়ে দলকে প্রথম উইকেট এনে দিয়েছেন নাসুম আহমেদ। তাতে ভাঙল ৮২ রানের জুটি। ১৫ বলে ২১ রান করা সাইম ডিপ স্কোয়ার লেগে ক্যাচ দিয়েছেন শামীম হোসেনকে। ব্যাটিংয়ে নেমেছেন মোহাম্মদ হারিস। সাইফউদ্দিনের করা পরের ওভারে এসেছে মাত্র ২ রান।
সপ্তম ওভারেই ফিফটি পেয়ে গেলেন সাহিবজাদা ফারহান
পাকিস্তান: ৭ ওভারে ৭১/০।
বাংলাদেশ সফরে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই ফিফটি পেয়ে গেলেন সাহিবজাদা ফারহান। মেহেদী হাসান মিরাজের করা প্রথম ওভারে দুই ছক্কা ও এক সিঙ্গেলে ১৩ রান নিয়ে এই সংস্করণে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি পেয়েছেন ফারহান।
পাকিস্তানের দারুণ শুরু
পাকিস্তান: ৬ ওভারে ৫৭/০।
ছয় ম্যাচ পর আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে ৫০ ছাড়িয়েছে পাকিস্তান। তাসকিন আহমেদের করা ষষ্ঠ ওভারে ১৫ রান নিয়েছে দলটি। ম্যাচে এটিই সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওভার বাংলাদেশের বোলারদের। ফারহান ৩৭ ও সাইম ১৪ রানে অপরাজিত ছিলেন।
প্রথম পাঁচ ওভারে বাংলাদেশের পাঁচ বোলার
পাকিস্তান: ৫ ওভারে ৪২/০।
পঞ্চম ওভারে পঞ্চম বোলার নিয়ে আসলেন লিটন দাস। পঞ্চম ওভারটা করছেন পেস–বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। প্রথম ওভারে ৬ রান দিলেন দলে ফেরা সাইফউদ্দিন। পাকিস্তানের ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান ৩১ ও সাইম আইয়ুব ৫ রানে ব্যাট করছিলেন।
চার ওভারে চার বোলার
পাকিস্তান: ৪ ওভারে ৩৬/০।
প্রথম ওভার মেহেদী হাসান, দ্বিতীয় ওভার শরীফুল ইসলাম, তৃতীয় ওভার তাসকিন, চতুর্থ ওভার বল করলেন নাসুম আহমেদ। দুই বছর পর আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টি খেলা নাসুম প্রথম ওভারে দিয়েছেন ৫ রান।
৩ ওভারে ৩১ রান পাকিস্তানের
আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে নিজের ৫০তম ম্যাচের শুরুটা ভালো হয়নি শরীফুল ইসলামের। বাংলাদেশের পেসারের করা প্রথম ওভারে পাকিস্তান তুলেছে ১৪ রান। ওয়াইড থেকেই ৫ রান দিয়েছেন শরীফুল। পরের ওভারে বল হাতে নিয়েছেন তাসকিন। নিজের প্রথম ওভারে ৭ রান দিয়েছেন এই পেসার।
প্রথম ওভারে ১০ রান পাকিস্তানের
ইনিংসের তৃতীয় বলে অফ স্পিনার মেহেদী হাসানকে ছক্কা মেরে রানের খাতা খুলেছেন পাকিস্তানি ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান। দুই বল পর আবার চার মারেন দুই ম্যাচ পর পাকিস্তানের টি–টোয়েন্টি দলে ফেরা এই ব্যাটসম্যান।
তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে স্বাগতম একাদশে পাঁচ পরিবর্তন
বাংলাদেশ–পাকিস্তান টি–টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে স্বাগতম। এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতে নেওয়া বাংলাদেশের সামনে সুযোগ পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করার। সেই ম্যাচে টসে জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস।
আগের ম্যাচের একাদশের পাঁচজনকে বাদ দিয়ে আজকের ম্যাচের একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে ওপেনার পারভেজ হোসেন, তাওহিদ হৃদয়, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমানকে। একাদশে ঢুকেছেন তানজিদ হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদও নাসুম আহমেদ। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের পর আজই প্রথম বাংলাদেশের জার্সিতে টি–টোয়েন্টি খেলবেন নাসুম।
পাকিস্তান দলে দুটি পরিবর্তন। ফখর জামান ও খুশদিল শাহকে বাদ দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান ও হুসেইন তালাতকে দলে নিয়েছে পাকিস্তান।
৩য় টি–টোয়েন্টির বাংলাদেশ দল
মোহাম্মদ নাঈম, তানজিদ হাসান, লিটন দাস (অধিনায়ক), মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকের আলী, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম ও নাসুম আহমেদ।
৩য় টি–টোয়েন্টির পাকিস্তান দল
সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুব, মোহাম্মদ হারিস, আগা সালমান (অধিনায়ক), হাসান নেওয়াজ, মোহাম্মদ নেওয়াজ, হুসেইন তালাত , ফাহিম আশরাফ, আব্বাস আফ্রিদি, সালমান মির্জা ও আহমেদ দানিয়াল।