খেলা জমিয়ে তুলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা
>২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৮৬ রান।
২৪১ রানের পুঁজি দিয়ে নিউজিল্যান্ডকে বিপদে ফেলতে হলে শুরুতে উইকেট তোলার বিকল্প ছিল না দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে। ঠিক সেটিই করছেন প্রোটিয়া বোলাররা। ২০ ওভারের মধ্যেই কিউইদের টপ অর্ডারকে ফেরত পাঠিয়েছে ড্রেসিংরুমে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কিউইদের সংগ্রহ ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ৮৬ রান।
ম্যাচের তৃতীয় ওভারেই কলিন মানরো (৯) ফিরলেও দেখেশুনেই এগোচ্ছিলেন গাপটিল ও কেন উইলিয়ামসন। লক্ষ্যটা বেশি বড় নয় বলেই হয়তো অন্যদিনের চেয়ে ধীরগতিতে খেলছিলেন গাপটিল। ষষ্ঠ ওভারে লুঙ্গি এনগিডিকে তিন চার মেরে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার আভাস দিলেও পরে আর হাত খোলেননি খুব একটা। কিন্তু ১৫তম ওভারে বাঁধল বিপত্তি। আন্দিলে ফিকোয়াওয়ের শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে স্টাম্পে পা লাগিয়ে দিয়ে ফিরেছেন হিট উইকেট হয়ে। আউট হওয়ার আগে ডানহাতি এ ওপেনার ফিরেছেন ৩৫ রানে।
তবে নিউজিল্যান্ড সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা খেয়েছে এর পরে। এ বছর ওয়ানডেতে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা রস টেলরকে মাত্র ১ রানে ফিরিয়ে দিয়েছেন ক্রিস মরিস। লেগ স্টাম্পের বাইরের বলে ব্যাট লাগিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন কুইন্টন ডি কককে। নিজের পরের ওভারে টম লাথামকেও তুলে নিয়ে খেলা জমিয়ে দিয়েছেন মরিস। ১ রান করে লাথামও ফিরেছেন উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে।
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে বড় ভরসা হয়ে উইকেটে আছেন অধিনায়ক উইলিয়ামসন (৩৩)। সঙ্গে উইকেটে আছেন অলরাউন্ডার জিমি নিশাম। প্রোটিয়া বোলারদের মধ্যে দুটি উইকেট পেয়েছেন ক্রিস মরিস। একটি উইকেট পেয়েছেন কাগিসো রাবাদা। আরেকটি গেছে ফিকোয়াওয়ের পকেটে।