মালদ্বীপের বিপক্ষে সৌম্যদের ১৭৪

টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল বাংলাদেশ। ছবি: বিওএ
টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল বাংলাদেশ। ছবি: বিওএ

কোনো ব্যাটসম্যানের হাফ সেঞ্চুরি নেই, সেঞ্চুরি তো দূরের কথা। মালদ্বীপের মতো দুর্বল দলের বিপক্ষে সেঞ্চুরি-হাফ সেঞ্চুরি করে নিজেদের আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর লক্ষ্য থাকলে সেটি নিশ্চিত করেই আজ পূরণ হয়নি জাতীয় দলের সৌম্য সরকার কিংবা মোহাম্মদ নাঈমদের। তবে সৌম্য, নাঈম ও নাজমুল হোসেনের ব্যাটে ২০১৭ সালে আইসিসির সহযোগী সদস্যপদ লাভ করা আর এ বছরের শুরুতে টি-টোয়েন্টি মর্যাদা পাওয়া মালদ্বীপের বিপক্ষে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল।

ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন মোহাম্মদ নাঈম আর সৌম্য সরকার। ৭.২ ওভার পর্যন্ত নির্বিঘ্নে কাটিয়েও দিয়েছিলেন তারা। এরপর মোহাম্মদ মাহফুজের থ্রো তে রানআউট হয়ে ফেরত যান নাঈম। দুজনের মধ্যে মালদ্বীপের বোলারদের ওপর অপেক্ষাকৃত চড়াও তিনিই ছিলেন। ৪ চার ও এক ছক্কায় ২৮ বলে ৩৮ রান করেছেন তিনি। তাঁর আউট হওয়ার সময় দলের রান ছিল ৫৯। নাঈম চলে যাওয়ার পরেও সৌম্য দলকে টেনে নিয়ে গেছেন ১৩.৩ ওভার পর্যন্ত। ৩৩ বলে ৪ চার ও দুই ছক্কায় ৪৬ রান করে সৌম্য যখন ফিরলেন, দলের রান তখন ১১২। নাঈমের মতো সৌম্যর আউটেও ভূমিকা ছিল মোহাম্মদ মাহফুজের। তাঁর বলে আমিল মারুফের হাতে ক্যাচ দেন সৌম্য। ৯ বল খেলে একটি করে চার ও ছক্কা মেরে ১৬ রান করে ঝড় তোলার পূর্বাভাস দিচ্ছিলেন আফিফ হোসেন। সে ঝড় পুরোপুরি ওঠার আগেই আজিয়ান ফারহাতের বলে স্টাম্পড হয়ে ফেরত যান তিনি।

>

এসএ গেমস ক্রিকেটে মালদ্বীপের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল । দুর্বল এ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ব্যাটিংটা কী খুব সন্তোষজনক হলো?

পরে ইয়াসির আলির সহায়তায় দলের রান ১৭৪ পর্যন্ত নিয়ে যান অধিনায়ক নাজমুল হোসেন । দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। একটা চার ও তিন ছক্কায় ৩৮ বলে ৪৯ রান করেছেন তিনি।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪.৪ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ১৫ রান তুলেছে মালদ্বীপ। ওপেনার আহমেদ হাসানকে বোল্ড করে ফিরিয়েছেন তানভীর ইসলাম।