খেলার সূচি
দল পরিচিতি
দক্ষিণ কোরিয়া: এবার কতদূর
সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে এটা দক্ষিণ আফ্রিকার ১১তম বিশ্বকাপ, এর মধ্যে ১৯৮৬ থেকে টানা দশমবার। এর চেয়ে বেশি টানা বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ড আছে শুধু ব্রাজিল, জার্মানি, আর্জেন্টিনা ও স্পেনের। ২০০২ সালে নিজেদের দেশে হওয়া বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে খেললেও এরপর আর একবারই গ্রুপ পেরিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায়, ২০১০ সালে। এবার পেরোতে হলে গ্রুপ থেকে ছিটকে দিতে হবে দুবারের চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে কিংবা রোনালদোর পর্তুগালকে।
শক্তি
টটেনহাম তারকা সন হিউং-মিনের অভিজ্ঞতা কাজে দেবে। ইউরোপের শীর্ষ পর্যায়ে দীর্ঘদিন ধরেই তিনি খুব ধারাবাহিক। নাপোলির কিম মিন-জা মাঝমাঠে বেশ প্রভাবশালী। যদি তিনি ফিট থাকেন, কোচের হাতে বিকল্প বেড়ে যাবে, সন খেলতে পারবেন আরও স্বাধীনভাবে।
দুর্বলতা
কোন ছকে খেললে সন হিউং-মিনের সেরাটা পাওয়া যাবে, এটা এখনো দক্ষিণ কোরিয়া বের করতে পারেনি বলেই মনে হয়। আরেক ফরোয়ার্ড উলভারহ্যাম্পটনের হুয়াং হি-চান একদিন ভালো তো পরের দিন খুব খারাপ খেলেন। রক্ষণভাগের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ার প্রবণতা আছে। ব্রাজিলের কাছে ৫ গোল ও জাপানের কাছে ৩ গোল খাওয়ার অভিজ্ঞতা তো ওদের খুব বেশি পুরোনো নয়।
প্রত্যাশা ও বাস্তবতা
কোনোরকমে উরুগুয়েকে রুখে দেওয়া, ঘানাকে হারানো এবং পর্তুগিজ কোচ পাওলো বেন্তোর অভিজ্ঞতা তাঁর দেশ পর্তুগালের বিপক্ষে কাজে লাগানো।
বেন্তো পর্তুগালের হয়ে নিজের শেষ ম্যাচে হেরেছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে। এবার বিশ্বকাপে নিজের দেশের বিপক্ষে ম্যাচটা হতে পারে দক্ষিণ কোরিয়ার কোচ হিসেবে তাঁর শেষ ম্যাচও।...আরও