ছবিতে দেখুন ফ্রেঞ্চ ওপেনের রানিকে

ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে টেনিস ইতিহাসের পাতায় অনেক কিছুই বদলে দিয়েছেন ইগা সিওনতেক। ১৯ বছর বয়সী পোলিশ এই তরুণী পোল্যান্ডের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন কোনো গ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা। র‌্যাঙ্কিংয়ের ৫৪তম স্থানে থাকা কেউ যে এতদূর আসবেন, তা বোধহয় ভাবতে পারেনি কেউই। ভাবার প্রয়োজনও কি কেউ বোধ করেছিলেন! ১৯৭৫ সালে টেনিসের সেরাদের তালিকা চালু হওয়ার পর এত পেছন থেকে কেউই ফাইনাল খেলেননি। সেখানে তিনি ফাইনালে তো খেললেনই, সবাইকে চমকে দিয়ে বসলেন রোলাঁ গারোর সিংহাসনে। লাল মাটির কোর্টের নতুন রানি তিনিই।
ইতিহাস গড়ে স্মারক ট্রফিটিতে চুমু এঁকে দিচ্ছেন ইগা সিওনতেক। এমন অসাধারণ প্রাপ্তির উদ্‌যাপনটা যে এভাবেই করতে হয়।
ছবি: রয়টার্স
সিওনতেক প্রথম পোলিশ টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন কোনো গ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা। ১৯ বছর বয়সী সিওনতেক বারবার চেয়ে দেখছিলেন নিজের অসাধারণ সাফল্যের স্মারকটিকে।
ছবি: রয়টার্স
ফাইনালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী সোফিয়া কেনিনকে হারিয়েছেন ৬-৪, ৬-১ গেমে। ম্যাচ শেষে ছবি তুলে আনুষ্ঠানিকতা সারলেন দুজন।
ছবি: রয়টার্স
দৃশ্যটি ইতিহাস হয়ে রইল টেনিসে। ৫৪ নম্বর খেলোয়াড় হিসেবে ফাইনাল জয় যে ইতিহাসে বিরল।
ছবি: রয়টার্স
ফাইনাল শেষে প্রতিদ্বন্দ্বী সোফিয়া কেনিনের সঙ্গে হাত মেলালেন ইগা সিওনতেক। ফ্রেঞ্চ ওপেনের নতুন রানিকে বরণ করে নিল ইতিহাস।
ছবি: রয়টার্স
গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন সিওনতেকের পরিবারের সদস্যরা। অসাধারণ এক কীর্তির সাক্ষী হলেন তাঁরাও। ম্যাচ শেষে সিওনতেকও হয়ে উঠলেন আবেগপ্রবণ।
নিজের কীর্তি যেন বিশ্বাসই হচ্ছে না সিওনতেকের। ম্যাচ শেষে আবেগের কাছে আত্মসমর্পণ।
ম্যাচ শেষে রোলাঁ গারোর লকার রুমেও চলল উদ্‌যাপন। ট্রফি হাতে ক্যামেরার সামনে সিওনতেক।
ছবি: এএফপি
নতুন রানিকে দারুণ মানিয়েছে এ ভঙ্গিতে। রোলাঁ গারোর লকার রুমে তোলা ছবি।
ছবি: এএফপি
নিজের দলের সদস্যদের সঙ্গে সিওনতেক। আছেন গর্বিত কোচ পিওতর সিয়ারজপুতোয়স্কিও।
ছবি: এএফপি
দেশের পতাকা নিয়ে উদ্‌যাপনটাও হলো। পোল্যান্ডেও তো তিনি ইতিহাস।
ছবি: এএফপি
কোনো গ্র্যান্ড স্লামে এর আগে চতুর্থ রাউন্ডও পেরোননি, তিনিই কি না জিতে নিলেন রোলাঁ গারোর ফাইনাল!
ছবি: এএফপি
ফাইনালে সোফিয়া কেনিন লড়াইটা সেভাবে করতে পারেননি সিওনতেকের সঙ্গে। দ্বিতীয় সেটের শুরুর দিকেই যে চোটে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মেয়ে।
ছবি: রয়টার্স
ইগা সিওনতেকের দুর্দান্ত খেলা তো ছিলই, ফাইনালে হারের পেছনে চোটকেও দুষছেন কেনিন।
ছবি: রয়টার্স