স্বপ্না রানী

সাফ ফুটবলে পাঁচ ম্যাচেই অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। আরও ছয়জন খেলেছেন বদলি হিসেবে। ছয়জন মাঠে নামার সুযোগ পাননি। তারপরও সবাই এই বিজয়ের অংশীদার। সাফজয়ী বাংলাদেশ দলের ২৩ খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি লিখেছেন বদিউজ্জামান

স্বপ্না রানী, মিডফিল্ডার

স্বপ্নার বাবা নীরেন চন্দ্র রায় দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে বিছানায় পড়ে আছেন। স্বপ্নার বড় বোন কৃষ্ণা রানী স্থানীয় একটি দরজির দোকানের সেলাই দিদিমণি। সেই আয়েই মূলত স্বপ্নাদের সংসার চলে। স্বপ্নার এক বোন প্রতিবন্ধী। ২০১৯ সালে অনূর্ধ্ব-১৭ বয়সভিত্তিক দলে প্রথম সুযোগ পান স্বপ্না। এরপর জামশেদপুরে গত মার্চ মাসে সাফ অনূর্ধ্ব-১৮ টুর্নামেন্টে অসাধারণ পারফরম্যান্স করেন। ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেটও ভালো খেলেন স্বপ্না। ঠাকুরগাঁওয়ের রাঙাটুঙ্গী স্কুলের হয়ে উইকেটকিপার-ব্যাটার হিসেবে খেলেছেন।