টেন্ডুলকারের চোখে শিশুরাই শ্রেষ্ঠ শিক্ষক

ইউনিসেফের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে শচীন টেন্ডুলকার গেছেন শ্রীলঙ্কায়। কানাডায় গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ শেষে দেশের পথে লিটন দাস। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাওয়া ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের নির্বাচিত ছবি নিয়ে আজকের এই আয়োজন—
১ / ৮
কানাডায় প্রথমবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে গিয়েছিলেন লিটন দাস। টুর্নামেন্টে রানার্সআপ হয়েছে লিটনের দল সারে জাগুয়ার্স। টুর্নামেন্ট শেষে দেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন ২৮ বছর বয়সী উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান। ছবিটি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘টরন্টো থেকে ঢাকার পথে’
ইনস্টাগ্রাম
২ / ৮
ছুটিতে জামাল ভূঁইয়া গেছেন জন্মভূমি ডেনমার্কে। সেখানকার একটি সুপারশপে টেডি বিয়ার দুটির সঙ্গে ছবি তোলা নিয়ে বেশ মজাই করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক, ‘টেডি বিয়ার দুটি দৌড়ে এল এবং আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চাইল’
ইনস্টাগ্রাম
৩ / ৮
দ্বিতীয়বার মা হতে চলেছেন সেরেনা উইলিয়ামস। কিংবদন্তি টেনিস তারকা আছেন সেই প্রতীক্ষায়। তাঁর ক্যাপশন, ‘অনেক দিন ধরে এই মুহূর্তের অপেক্ষা করছিলাম...আমি যেকোনো নিয়তির জন্য তৈরি’
ফেসবুক
৪ / ৮
রেসিং ট্র্যাকে গতির ঝড় তোলাই তাঁর কাজ। তবে লুইস হ্যামিল্টনের এবার ইচ্ছা হলো স্থল ছেড়ে জলে নামার। রেকর্ড সাতবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ড্রাইভার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘অফিসের বাইরে’
ইনস্টাগ্রাম
৫ / ৮
অ্যাশেজ শেষে ডেভিড ওয়ার্নার গেছেন ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে। সেখানে ডাবের পানিতে চুমুক দিয়ে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার
ইনস্টাগ্রাম
৬ / ৮
তাসকিন আহমেদের স্ত্রী সৈয়দা রাবেয়ার জন্মদিন আজ। এই ছবি পোস্ট করে স্ত্রীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশের ফাস্ট বোলার। লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন আমার প্রিয় ভালোবাসা’
ইনস্টাগ্রাম
৭ / ৮
কানাডায় যাবেন, অথচ নায়াগ্রা জলপ্রপাত ঘুরে দেখবেন না—তা কি হয়? কানাডায় গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি শেষে ওয়াসিম আকরাম মেয়ে আয়ইলা সাবিন রোজকে নিয়ে গেছেন বিশ্বের সর্ববৃহৎ জলপ্রপাতে
ইনস্টাগ্রাম
৮ / ৮
জাতিসংঘের জরুরি শিশু তহবিল ইউনিসেফের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে দুই দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন শচীন টেন্ডুলকার। কাজের অংশ হিসেবে টেন্ডুলকার এখন শ্রীলঙ্কায়। সেখানকার একটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এভাবেই আনন্দে মেতেছেন। ক্যাপশনে ভারতীয় কিংবদন্তি লিখেছেন, ‘শিশুরাই শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। তারা আমাদের সহজতম বিষয়ের মধ্যেও জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। শ্রীলঙ্কার একটি নির্মল গ্রামে এই স্কুলের অবস্থান। আমরা সবার মধ্যে সহানুভূতি দেখেছি’
ফেসবুক