এক কথায় প্রকাশ করো অংশ-৫
প্রিয় সমাপনী পরীক্ষার্থী, বাংলা বিষয়ে ১১ নং প্রশ্নটি থাকবে এক কথা প্রকাশের ওপর। নিচে গুরুত্বপূর্ণ এক কথা প্রকাশ দেওয়া হলো।
য
যা নিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে পরিবর্তনশীল।
যা সংখ্যা দ্বারা নির্ণয় করা যায় না অসংখ্য, সংখ্যাতীত।
যা আঘাত করলেও সহজে ভাঙে না ঘাতসহ।
যা দমন করা যায় না দুর্দমনীয়।
যা জল দান করে জলদ।
যা ধ্যানের যোগ্য ধ্যেয়।
যা উদিত হচ্ছে উদীয়মান।
যা বাক্যে প্রকাশ করা যায় না অনির্বচনীয়।
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে অধীত।
যা পূর্বে ছিল এখন নেই ভূতপূর্ব।
যা দেখা যায় না অদৃশ্য।
যা পানের যোগ্য পেয়।
যা লেহন করে খেতে হয় লেহ্য।
যা চুষে খেতে হয় চূষ্য।
যা চিবিয়ে খাওয়া যায় চর্ব।
যা কথায় বর্ণনা করা যায় না। অবর্ণনীয়।
যা নষ্ট হয় নশ্বর।
যা মর্মকে স্পর্শ করে মর্মস্পশী।
যা বিনা কষ্টে লাভ করা হয়েছে অযত্নলব্ধ।
যা বলা হয়নি অনুক্ত।
যা বুকে হেঁটে গমন করে উরগ।
যা সরোবরে জন্মে সরোজ।
যা বপন করা হয়েছে উপ্ত।
যা অল্প অল্প গরম কবোষ্ণ।
যা বেশি গরমও নয়, ঠান্ডাও নয় নাতিশীতোষ্ণ।
যা হতে ধূম্র বা ধোঁয়া নির্গত হচ্ছে ধূমায়মান।
যা কষ্টে জয় করা যায় দুর্জয়।
যা জলে ও স্থলে চরে উভচর।
যা জলে জন্মে জলজ।
যা উচ্চারণ করা যায় না অনুশ্চার্য।
যা নষ্ট হয় না অবিনশ্বর।
যা অমৃতের মতো কাজ করে অমৃতায়ন।
যা অবশ্যই ঘটবে অবশ্যম্ভাবী।
যা চিন্তা করা যায় না অচিন্তনীয়।
যা আগে চিন্তা করা যায়নি অচিন্ত্যপূর্ব।
যা লোকবিদিত লৌকিক।
যা পরকাল-সম্বন্ধীয় পারলৌকিক।
যা বলা উচিত নয় অবাচ্য/অকথ্য।
যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না অনন্যসাধারণ।
যা সাধারণত দেখা যায় না অসাধারণ।
যা পূর্বে কখনো দেখা যায়নি অদৃষ্টপূর্ব।
যা পুনঃপুন দুলছে দোদুল্যমান।
যা পান করতে হয় পানীয়।
যা বলা হচ্ছে বক্ষ্যমাণ।
যা সহজে পরিপাক হয় না দুষ্প্রাচ্য।
যা ধ্যানের দ্বারা জানা যায় ধ্যানগম্য।
যা দ্বারা জানা যায় বিদ্যা।
যা দ্বারা লেখা যায় লেখনী।
যা বালকের মধ্যে দেখা যায় বালসুলভ।
যা দ্বারা ছেদন করা যায় ছেনি, ছেদনি।
যা ভাসছে ভাসমান।
যা খুব দীর্ঘ নয় নাতিদীর্ঘ।
যা ঘটবে ভাবী।
যা সহজে করা যায় না দুরূহ, দুষ্কর।
যা প্রমাণ করা যায় না অপ্রমেয়।
যার এ পর্যন্ত দাড়ি ওঠেনি অজাতশ্মশ্রু।
যার কোথাও হতে ভয় নেই অকুতোভয়।
যার জায়া যুবতী যুবজানি।
# পরবর্তী অংশ ছাপা হবে আগামীকাল