২৮ আগস্ট ১৯৬৯
শেরিল স্যান্ডবার্গের জন্ম
মার্কিন প্রযুক্তি নির্বাহী, সমাজসেবী ও লেখক শেরিল কারা স্যান্ডবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে জন্মগ্রহণ করেন। গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত তিনি ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) হিসেবে কাজ করেছেন। শেরিল লিনইন ডটওআরজির প্রতিষ্ঠাতা। ২০০৮ সালে শেরিল মেটার সিওও হিসেবে নিয়োগ পান। ২০১২ সালে তিনি ফেসবুকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্মকর্তায় পরিণত হন। এ বছরই তিনি ফেসবুকের পরিচালনা পর্ষদে প্রথম নারী পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ফেসবুকের বিজ্ঞাপন ব্যবসার প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন, কোম্পানিকে লাভজনক করার ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিও পেয়েছেন।
ফেসবুকে সিওও হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে শেরিল স্যান্ডবার্গ গুগলের গ্লোবাল অনলাইন সেলস ও অপারেশনসের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি গুগলের সমাজসেবামূলক উদ্যোগ গুগল ডটওআরজির সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। গুগলের আগে শেরিল বিশ্বব্যাংকে কাজ করেছেন।
২০১২ সালে টাইম সাময়িকীর করা বিশ্বের সবচেয়ে ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের তালিকায় শেরিল স্যান্ডবার্গের নাম ছিল। ১৭০ কোটি মার্কিন ডলারের সম্পদ নিয়ে ২০২১ সালে ফোর্বস সাময়িকীর শতকোটিপতিদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন তিনি। গত বছর তিনি ফেসবুকের সিওও পদ থেকে সরে গেলেও প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে সক্রিয় রয়েছেন। শেরিল স্যান্ডবার্গের লেখা উল্লেখযোগ্য বই হলো উইমেন, ওয়ার্ক, অ্যান্ড দ্য উইল টু লিড (২০১৩)।
২৮ আগস্ট ২০০৯
অ্যাপলটকের বিদায়
ম্যাক ওএস এক্স ১০.৬, স্নো লেপার্ড অপারেটিং সিস্টেম বাজারে ছাড়ার সময় লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক সিস্টেম অ্যাপলটকের বিদায় ঘোষণা করে অ্যাপল কম্পিউটার ইনকরপোরেটেড। অ্যাপল কম্পিউটার ও অন্যান্য যন্ত্রের একটির সঙ্গে আরেকটি দ্রুততম সময়ে সংযুক্ত করতে ১৯৮৫ সালে অ্যাপলটক বাজারে আনে অ্যাপল। অ্যাপলটক ছিল বাসাবাড়ি ও অফিসের জন্য কম খরচে মাঝারি মানের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা।
মূল অ্যাপলটক প্রতিটি ম্যাক কম্পিউটারে যুক্ত থাকত, ফলে কোনো বাড়তি যন্ত্রপাতি বা রাউটার ছাড়াই নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়া যেত। অ্যাপলটক নেটওয়ার্ক একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত হতে পারত। ফলে সহজেই ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়া যেত। শেষ পর্যন্ত অ্যাপলটকের জায়গা টিসিপডি/ আইপি-ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা নিয়ে নেয়। কিন্তু গত শতকের আশি ও নব্বইয়ের দশকে এটিই ছিল অ্যাপলের প্রধান নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি।