মানুষের কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গ থেকে শুরু করে গবেষণার নানা যন্ত্রপাতি এখন তৈরি হচ্ছে থ্রিডি প্রিন্টার বা ত্রিমাত্রিক প্রিন্টার থেকে। প্রযুক্তির এমন ব্যবহারে শিল্পক্ষেত্রে আসছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন।
১. কম্পিউটারনির্ভর একটি ডিজাইন সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি থ্রিডি ইমেজ তৈরি করা হয়।
২. সিএডি ফাইলটি প্রিন্টারে পাঠানো হয়।
৩. প্রিন্টারটির বিভিন্ন স্তরে তরল, গুঁড়া, কাগজ বা ধাতব উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি হয় নির্দিষ্ট বস্তুর একটি প্রতিরূপ।
বিভিন্ন ধরনের থ্রিডি প্রিন্টিং
১৯৭০-এর দশকের শেষ পর্যায় থেকে এ পর্যন্ত থ্রিডি প্রিন্টিংয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে।
পরবর্তী শিল্পবিপ্লব?
শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন নকশা তৈরি ও উৎপাদনে থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি ইতিমধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে।
কার্যকর বন্দুক
বিশ্বের প্রথম থ্রিডি প্রিন্টেড বন্দুকের সফল পরীক্ষা ২০১৩ সালে সম্পন্ন হয়।
স্টেম সেল
ওষুধের পরীক্ষা বা টিস্যুর ছোট টুকরা তৈরির মাধ্যমে মানুষের পূর্ণ অঙ্গ তৈরির প্রচেষ্টা।
বায়োনিক কান
বাছুরের কোষ থেকে পলিমার জেল ও ন্যানোপার্টিক্যাল সহযোগে তৈরি করা হয়েছে বায়োনিক বা কৃত্রিম কান।
চাঁদের মাটিতে ঘাঁটি
থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তির সাহায্যে চাঁদে ঘাঁটি নির্মাণের লক্ষ্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। সূত্র: লাইভসায়েন্স।