অডিও মিক্সিং

ঘরে বসেই একজন সংগীত পরিচালক তৈরি করে ফেলছেন অসাধারণ সব সুর। নানা রকম সুরের মূর্ছনায় তৈরি হচ্ছে নতুন সংগীত। একেকজন শিল্পী আলাদা সময়ে নিজের অংশের রেকর্ডিং করাতে পারছেন। সবাইকে যেহেতু একসময়ে হাজির হতে হচ্ছে না, ঝামেলা কত কমে যাচ্ছে বুঝতেই পারছেন। অডিও মিক্সিংয়ের বদৌলতেই আজকের গানের জগতে এসেছে এই পরিবর্তন।
ধারণ করা নানা রকম শব্দ এক বা একাধিক চ্যানেলে একত্র করা যাচ্ছে। প্রতিটি রেকর্ডেড শব্দ আলাদা করা যাচ্ছে, তাতে নানা আবহ যোগ করা যাচ্ছে, তা বাড়ানো-কমানো যাচ্ছে। এর আগে এমন কিছু করতে হলে সব শিল্পীকে একই জায়গায় উপস্থিত হয়ে একসঙ্গে রেকর্ডিং করতে হতো। কারও কোনো ভুল হলে আবার রেকর্ড করাতে হতো যতক্ষণ না পর্যন্ত সবারটাই নিখুঁত হয়।
১৯৬০ সালের দিকে অডিও মিক্সিংয়ের প্রচলন গানের জগৎটাকে একদমই বদলে দিয়েছে। শব্দ সম্পাদনা, নানা রকম সফটওয়্যারের সাহায্যে আজকের দিনে সংগীত পরিচালনা নতুন মাত্রা পেয়েছে।
গ্রন্থনা: রুহিনা তাসকিন