অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন জানান, তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার জনগোষ্ঠীর সক্ষমতা উন্নয়নসহ বিভিন্ন কাজের উপযোগী করে গড়ে তোলাই এ প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য। কাউকে পেছনে ফেলে নয়, সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে এই কার্যক্রম সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
বিসিসির নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার জানান, ভবিষ্যতে প্রধান কার্যালয়ের পাশাপাশি বিসিসির সাতটি আঞ্চলিক কার্যালয়েও ট্রান্সজেন্ডার জনগোষ্ঠীকে তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক মো. সালেহ আহমেদ, বিসিসির সচিব মো. রাশেদুল ইসলাম প্রমুখ।