আইটিউনস স্টোর চালু করল অ্যাপল

গান, সফটওয়্যার, অ্যাপ, ই–বুকসহ ডিজিটাল মাধ্যমের নানা কিছু বিক্রির জন্য অনলাইনে আইটিউনস স্টোর চালু করে অ্যাপল ইনকরপোরেটেড।

আইটিউনস স্টোরউইকিমিডিয়া কমন্স

২৮ এপ্রিল ২০০৩
আইটিউনস স্টোর চালু করল অ্যাপল
গান, সফটওয়্যার, অ্যাপ, ই–বুকসহ ডিজিটাল মাধ্যমের নানা কিছু বিক্রির জন্য অনলাইনে আইটিউনস স্টোর চালু করে অ্যাপল ইনকরপোরেটেড। স্টিভ জবসের এই উদ্যোগ সংগীতের জন্য নতুন এক ডিজিটাল বাজার খুলে দেয়। ২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত হিসাবে আইটিউনস ৬ কোটি গান, ২২ লাখ অ্যাপ, ২৫ হাজার টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও ৬৫ হাজার চলচ্চিত্র বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছে। চালু হওয়ার সময়ে তখনকার পাঁচটি প্রধান রেকর্ড কোম্পানির গান বৈধ ডিজিটাল ক্যাটালগের মাধ্যমে বিক্রি করা শুরু করে আইটিউনস।

অ্যাপলের সব যন্ত্রেই আইটিউনস পাওয়া যায়। এ ছাড়া উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলা যন্ত্রেও এটি কাজ করে। আইটিউনস থেকে কেনা ভিডিও অ্যাপল টিভি অ্যাপ, অ্যামাজন ফায়ার টিভিসহ আরও কিছু স্মার্ট টেলিভিশনে দেখা যায়। আইটিউনস স্টোর ছাড়াও অ্যাপল এখন গ্রাহকভিত্তিক স্ট্রিমিং মিউজিক সেবা অ্যাপল মিউজিক পরিচালনা করে। এছাড়া আইটিউনস স্টোর থেকে অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে অ্যাপস্টোর ও ই–বুক নিয়ে হয়েছে অ্যাপল বুকস।

ফ্ল্যাট মনিটর উৎপাদনে বিশেষ সহায়তা দেয় মার্কিন সরকার
কম্পিউটার হিস্ট্রি ডট ওআরজি

২৮ এপ্রিল ১৯৯৪
ফ্ল্যাট মনিটর তৈরির জন্য মার্কিন সরকারের সহায়তা
যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের প্রশাসন মার্কিন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ফ্ল্যাট মনিটরের পর্দা উৎপাদনে সহায়তা করতে কয়েক মিলিয়ন ডলারের একটি কর্মসূচি চালু করে। সেই সময়ে ফ্ল্যাট পর্দার মনিটর বাজারে ৯৫ শতাংশ অংশীদারত্বই ছিল জাপানি প্রতিষ্ঠানের। জাপানের সেই একচেটিয়া বাজারে ভাগ বসাতেই এই মার্কিন উদ্যোগ। সরকারের এই সহায়তার আংশিক এসেছিল প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে, সামরিক যন্ত্রপাতির জন্য ফ্ল্যাট স্ক্রিন তৈরি করতে। এর আগে ফ্ল্যাট স্ক্রিন ডিসপ্লে বা মনিটরের বাজার শুধু ল্যাপটপ কম্পিউটারে সীমাবদ্ধ ছিল।