কম্পিউটারবিজ্ঞানে প্রথম পিএইচডিধারী ডেভিড হুইলারের জন্ম

কম্পিউটারবিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম পিএইচডিধারী ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড জন হুইলার ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের ‘সাবরুটিন’ ধারণার প্রবর্তক। টিইএ ও এক্সটিইএ এনক্রিপশন অ্যালগরিদমের সহডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন ডেভিড হুইলার।

ডেভিড জন হুইলারকম্পিউটার হিস্ট্রি ডট ওআরজি

৯ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭
কম্পিউটারবিজ্ঞানে প্রথম পিএইচডিধারী ডেভিড হুইলারের জন্ম
কম্পিউটারবিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম পিএইচডিধারী ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড জন হুইলার ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের ‘সাবরুটিন’ ধারণার প্রবর্তক। ডেভিড হুইলার অ্যাসেম্বলি প্রোগ্রামিং ভাষা নিয়ে কাজ করেন এবং তাঁর ‘হুইলার জাম্প’ কৌশল থেকে সাবরুটিন ধারণা নিয়ে আসেন। গোপান বার্তা আদান–প্রদান করার টিইএ ও এক্সটিইএ এনক্রিপশন অ্যালগরিদমের সহডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছেন ডেভিড হুইলার।

এডস্যাক কম্পিউটার নির্মাণে হুইলারের অবদান ছিল
উইকিমিডিয়া

১৯৪৫ সালে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে গণিত নিয়ে পড়ার জন্য বৃত্তি পান হুইলার। ১৯৪৮ সালে তিনি ট্রিনিটি থেকে স্নাতক হন। ১৯৫১ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় কম্পিউটারবিজ্ঞানে প্রথমবারের মতো হুইলারকে পিএইচডি প্রদান করে। তাঁর পিএইচডি অভিসন্দর্ভের (থিসিস) বিষয় ছিল এডস্যাক যন্ত্রে স্বয়ংক্রিয় গণনা (কম্পিউটিং)। এডস্যাক কম্পিউটার নির্মাণেও তাঁর অবদান ছিল। ডেভিড হুইলারের উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা ‘দ্য প্রিপারেশন অব প্রোগ্রামস ফর অ্যান ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার’ (১৯৫১)। হুইলার ১৯৮১ সালে রয়েল সোসাইটির ফেলো এবং ১৯৯৪ সালে অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটার মেশিনারির ফেলো নির্বাচিত হন। ২০০৩ সালে তিনি কম্পিউটার হিস্ট্রি মিউজিয়ামের ফেলো অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন। ২০০৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর এই কম্পিউটারবিজ্ঞানী মারা যান।