প্রথম টিভি সংকেত প্রেরণে সফল হলেন ফিলো ফার্নসওয়র্থ

মার্কিন উদ্ভাবক ও টেলিভিশনের পথিকৃৎ ফিলো টেলর ফার্নসওয়র্থ প্রথম ব্যক্তি, যিনি সফলভাবে টিভি সংকেত সম্প্রচার করতে সক্ষম হন।

ইলেকট্রনিক টেলিভিশনের উদ্ভাবক ফিলো ফার্নসওয়র্থউইকিমিডিয়া

৭ সেপ্টেম্বর ১৯২৭

ফিলো ফার্নসওয়র্থ প্রথম টিভি সংকেত প্রেরণে সফল হন

মার্কিন উদ্ভাবক ও টেলিভিশনের পথিকৃৎ ফিলো টেলর ফার্নসওয়র্থ প্রথম ব্যক্তি, যিনি সফলভাবে টিভি সংকেত সম্প্রচার করতে সক্ষম হন। ফার্নসওয়র্থের জন্ম ১৯০৬ সালের ১৯ আগস্ট।

ফিলো ফার্নসওয়র্থ প্রথম ইলেকট্রনিক টেলিভিশনের উদ্ভাবক। তিনি পূর্ণাঙ্গ কার্যকর ভিডিও ক্যামেরা টিউবেরও উদ্ভাবক। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০০–এর বেশি উদ্ভাবনের পেটেন্ট স্বত্ব পেয়েছে ফার্নসওয়র্থ। ১৯৯৯ সালে টাইম সাময়িকীর করা ‘দি টাইম ১০০: শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ তালিকায় ফিলো ফার্নসওয়র্থ স্থান পান।

ডেভিড প্যাকার্ড
উইকিমিডিয়া

৭ সেপ্টেম্বর ১৯১২

এইচপির ডেভিড প্যাকার্ডের জন্ম

বিশ্বখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিউলেট–প্যাকার্ডের (এইচপি) সহপ্রতিষ্ঠাতা ডেভিড প্যাকার্প যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোয় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত এইচপির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর তিনি এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (১৯৬৪–১৯৬৮) ও পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান (১৯৬৪–১৯৬৮ এবং ১৯৭২–১৯৯৩) হিসেবে কাজ করেন। তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য বই হলো এইচপি ওয়ে: হাউ বিল হিউলেট অ্যান্ড আই বিল্ট আওয়ার কোম্পানি (১৯৯৫)।

ডেভিড প্যাকার্ড ১৯৯৭ সালে উইলিয়াম হিউলেটের সঙ্গে তৃতীয় বার্ষিক হেইঞ্জ পুরস্কারের চেয়ারম্যান পদক লাভ করেন। এ ছাড়া তিনি সিলভ্যানাস থেয়ার পুরস্কার (১৯৮২), প্রেসিডেন্ট মেডেল অব ফ্রিডম (১৯৮৮), পাবলিক ওয়েলফেয়ার পদক (১৯৮৯) পেয়েছেন। ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ তিনি মারা যান।

ইলিয়াক ফোর সুপারকম্পিউটার
কম্পিউটার হিস্ট্রি ডটওআরজি

৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮১

এক দশক কাজ করার পর ইলিয়াক ফোর সুপারকম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেল

প্রথম সমান্তরাল (প্যারালাল) প্রসেসিং কম্পিউটার ইলিয়াক ফোর প্রায় এক দশক চলার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৬৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ডিফেন্স অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি  ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়কে এই সুপারকম্পিউটার নির্মাণের দায়িত্ব দেয়। যেটি ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার অ্যামেস গবেষণা কেন্দ্রে চালু করা যায়নি।

ইলিয়াক ফোর প্রতি সেকেন্ডে ২০ কোটি নির্দেশনা নিতে পারত এবং প্রতি সেকেন্ডে ৩০ কোটি গণনা করার গতি অর্জন করেছিল।

৬৪টি প্রসেসরে সমান্তরাল স্থাপত্যশৈলী এবং ওভারল্যাপিং বা পাইপ–লাইনিং কাঠামো দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ কোটি বিট তথ্য–উপাত্ত স্থানান্তর করতে পারত।