টিভিতে দেখানো হলো এমআইটির ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার

এডওয়ার্ড আর মুরোর টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘সি ইট নাউ’–এ প্রথমবারের মতো ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার প্রদর্শন করে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)।

বোস্টনের মিউজিয়াম অব সায়েন্সে রাখা ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটারের কোর মেমোরি অংশউইকিমিডিয়া কমন্স

২০ এপ্রিল ১৯৫১
টিভিতে দেখানো হলো এমআইটির ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার
মার্কিন সংবাদিক এডওয়ার্ড আর মুরোর টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘সি ইট নাউ’–এ প্রথমবারের মতো ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার প্রদর্শন করে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)।

ওয়ার্ল্ডউইন্ড কম্পিউটারের প্রচারপত্র
কম্পিউটার হিস্ট্রি ডট ওআরজি

ওয়ার্লউইন্ডের প্রকল্প পরিচালক জে ফরেস্টার এই কম্পিউটারকে ‘বিশ্বস্ত অপারেটিং সিস্টেম’–এর যন্ত্র হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি জানান, ওয়ার্লউইন্ড একটি ইলেকট্রোস্ট্যাটিক টিউব মেমোরির ৯০ শতাংশ ব্যবহার করে সপ্তাহে ৩৫ ঘণ্টা চলে। এটি ১৬ অক্ষরের ২ হাজার ৪৮ শব্দ সংরক্ষণ করতে পারত। এই কম্পিউটারে ৪ হাজার ৫০০ ভ্যাকুয়াম টিউব ও ১৪ হাজার ৮০০ ডায়োড ব্যবহার করা হয়েছিল। ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার রাখতে ৩ হাজার ১০০ বর্গফুট জায়গার প্রয়োজন হতো।

ডেলের সদর দপ্তর
উইকিমিডিয়া কমন্স

২০ এপ্রিল ২০০১
সর্ববৃহৎ কম্পিউটার নির্মাতা হয়ে ওঠে ডেল
কমপ্যাককে ছাড়িয়ে সর্ববৃহৎ পারসোনাল কম্পিউটার (পিসি) নির্মাতা হয়ে ওঠে ডেল কম্পিউটার ইনকরপোরেটেড। ২০০২ সালে ডেলের রাজস্ব আয় ছিল সাড়ে তিন হাজার কোটি মার্কিন ডলার। এই আয়ের মাত্র ১০ শতাংশ ছিল ডেলের পরিচালন ব্যয়। বর্তমানে পিসি বিক্রির দিক থেকে লেনোভো ও এইচপির পর তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডেল।