দেশে মোবাইল ইন্টারনেট চালু করল গ্রামীণফোন

ওয়্যারলেস অ্যাপ্লিকেশন প্রটোকল বা ওয়াপ ব্যবহার করে বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ইন্টারনেট সেবা চালু করে গ্রামীণফোন।

ওয়াপ যেভাবে কাজ করত

১ সেপ্টেম্বর ২০০১
দেশে মোবাইল ইন্টারনেট চালু
ওয়্যারলেস অ্যাপ্লিকেশন প্রটোকল বা ওয়াপ ব্যবহার করে বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ইন্টারনেট সেবা চালু করে গ্রামীণফোন। ফোন থেকে ই-মেইল ও ওয়েবসাইট দেখা যেত এই ওয়াপ সেবার মাধ্যমে। গ্রামীণফোনের পর ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে অধুনালুপ্ত মুঠোফোন সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠান সিটিসেলও ওয়াপভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা চালু করে।
মুঠোফোনভিত্তিক ওয়াপ চালু করার কারিগরি সহায়তা দিয়েছিল দেশি প্রতিষ্ঠান ইনফোরেভ লিমিটেড। ইনফোরেভের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজতবা সাত্তার প্রথম আলোকে বলেন, তারহীন যন্ত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য তখন ওয়াপ বেশ জনপ্রিয় ছিল। ওয়াপ সাইটগুলো ছিল হালকা, তখন মুঠোফোনের শক্তিও ছিল কম। সিমবায়ান অপারেটিং সিস্টেমে চলা মুঠোফোনে ওয়াপ ব্যবহার করা যেত। এর মাধ্যমে ই-মেইলও করা যেত।

লাইব্রের অব কংগ্রেস
কম্পিউটার হিস্ট্রি ডটওআরজি

১ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪
লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের ভার্চ্যুয়াল লাইব্রেরি প্রকল্প শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অব কংগ্রেস তাদের সংগ্রহে থাকা মুদ্রিত বইপত্র, নথি ডিজিটাল প্রযুক্তিতে রূপান্তর করার পরিকল্পনা শুরু করে। এ উদ্যোগের কারণ, যাতে শিক্ষার্থী ও গবেষকেরা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে লাইব্রেরি অব কংগ্রেসের বইপত্র পড়তে পারে। ‘ভার্চ্যুয়াল লাইব্রেরি’ নামের এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল দুষ্প্রাপ্য ও প্রাচীন কিছু নথিপত্র সংরক্ষণ করা। ২০০০ সাল নাগাদ এই প্রকল্প শেষ হয়।

আ ট্রিপ টু দ্য মুন ছবির পোস্টার

১ সেপ্টেম্বর ১৯০২
বিজ্ঞান কল্পকাহিনির প্রথম চলচ্চিত্র মুক্তি পায়
ফরাসি নির্বাক চলচ্চিত্র আ ট্রিপ টু দ্য মুন মুক্তি পায়। এটিকে বিজ্ঞান কল্পকাহিনিভিত্তিক পৃথিবীর প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে ধরা হয়। জুলভার্নের দ্য আর্থ টু দ্য মুন অ্যান্ড অ্যারাউন্ড দ্য মুন অবলম্বনে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল। এর চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনায় ছিলেন জর্জ মিলিয়াস।
আ ট্রিপ টু দ্য মুন ছিল নির্বাক চলচ্চিত্র। ফিল্মে এর দৈর্ঘ্য ছিল ২৬০ মিটার (৮৪৫ ফুট)। এই চলচ্চিত্র নির্মাণে খরচ হয়েছিল ১০ হাজার ফ্রাঁ।