সন্তানদের মধুর স্মৃতি ধরে রাখতে বাবার কীর্তি
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F06331178ffcb1559367e7e89405d995e-5b600dffd5bd5.gif?auto=format%2Ccompress)
সন্তানদের আনন্দে মা-বাবা কত কিছুই না করেন! শৈশবের সেই আনন্দময় স্মৃতি বড় হয়েও সন্তান যেন অনুভব করে, এ জন্য কত কিছুই না করা হয়। শৈশবের পোশাক পূর্ণ বয়সে মানুষকে নস্টালজিয়ায় আচ্ছন্ন করে। ছোটবেলার একটি ছবি হয়ে যায় বড়বেলার মধুর স্মৃতি।
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F252ebe22ecab25ee466b815eb9dd43ac-5b600dfff28e5.gif?auto=format%2Ccompress)
এই ছবি যে সৃজনগুণে কতটা নান্দনিক হতে পারে, তা জন উইলহেমের তোলা ছবিগুলোই প্রমাণ করে। আলোকচিত্রী ও ডিজিটাল শিল্পী জন উইলহেম সাত বছর ধরে নতুন নতুন ভাবনা নিয়ে নিরলস চেষ্টায় সন্তানদের জন্য আনন্দদায়ক স্মৃতির ভান্ডার গড়ে তুলেছেন। তাঁর চার সন্তানের ছবিতে নানা ধরনের মজার মজার ফটোশপ ব্যবহার করেছেন।
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F59b7d16908a0f2cecdca19bd224f1dcd-5b600e0003c4e.gif?auto=format%2Ccompress)
ছবিগুলো নানাভাবে তুলে সে অনুসারে ফটোশপের ভাবনাগুলো যুক্ত করেছেন উইলহেম। তাঁর মতে, সন্তানেরা বড় হয়ে এসব ছবি দেখে দারুণ মজা পাবে। শিশুরা যেসব পরিস্থিতিতে নিজেকে দেখতে ভাবতে ভালোবাসে, সেসবই তুলে এনেছেন তিনি।
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F67c40d80380f6a2a0fe3f68aa9bc8335-5b600e001b941.gif?auto=format%2Ccompress)
জন উইলহেম তাঁর ওয়েবসাইটে বলেছেন, ‘আমার পেশা তথ্যপ্রযুক্তি। আর আমার নেশা ছবি তোলা। আলোকচিত্র আমার জীবনে সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। আমার বাবা একজন অভিজ্ঞ শখের আলোকচিত্রী ছিলেন। স্থানীয়ভাবে দুটি আলোকচিত্র সংগঠন গড়ে তুলেছিলেন। ক্যামেরা, ম্যাগাজিন, লেন্স, ডার্করুম—এমন পরিবেশেই আমি বড় হয়েছি। ওই সময় ছবির ফিল্ম ডেভেলপ করার প্রক্রিয়া আমাকে খুব একটা আনন্দ দিত না, মনে হতো তুচ্ছ কাছে সময় নষ্ট করা হচ্ছে।’
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F1d1fbd2037a045248abf1cf8602660c9-5b600e0026590.gif?auto=format%2Ccompress)
জন উইলহেম বলেন, ‘ছবি তোলার বিষয়টি আমার জীবনে তখনই আনন্দদায়ক হয়ে উঠল, যখন নিজের হাতে তুলে নিলাম ডিজিটাল ক্যামেরা। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সিদ্ধান্ত নিলাম ছবি তোলার সাদাসিধে নিয়মের বাইরে এক কদম রাখার। এভাবেই প্রবেশ করলাম ফটোশপের দুনিয়ায়। এখন মনে হয়, আমি ওই সময় সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ছবি তোলাই এখন আমার নেশা!’
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F3eb1d4e6716e8817bd1bef73708b4ba4-5b600e002b325.gif?auto=format%2Ccompress)
উইলহেম নিজস্ব ওয়েবসাইটে ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছেন সন্তানদের সেসব ছবি। বড়রাই তা দেখে আনন্দ পাচ্ছেন, না জানি তাঁর সন্তানেরা এসব দেখে কত উপভোগ করে এবং ভবিষ্যতে করবে!
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2Fc3c3812f1c21080b7a2b08207315a6f4-5b600e0012dd5.gif?auto=format%2Ccompress)
বিবিসি অনলাইনে প্রকাশিত সেসব ছবির কয়েকটি দেওয়া হলো।
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F488d2eadc368305dc1b99ab4b80a6cf4-5b600dffe7b16.gif?auto=format%2Ccompress)
![ছবি: বিবিসির সৌজন্যে](https://images.prothomalo.com/prothomalo%2Fimport%2Fmedia%2F2018%2F07%2F31%2F89541b631148ff5b0faefc4c42d83e3e-5b600e0021481.gif?auto=format%2Ccompress)