পার্লামেন্টে স্থাপিত একটি ইলেকট্রনিক স্ক্রিনে দেখা গেছে, লি ২ হাজার ৯৩৬ ভোট পেয়েছেন। মাত্র তিনজন প্রতিনিধি তাঁর নিয়োগের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন। আটজন ভোটদানে বিরত ছিলেন।

ভোট চলার সময় ভেতরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।

পরে চীনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন লি কিয়াং। চীনের সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকার অঙ্গীকার করেন তিনি।

সেচপাম্প স্টেশনের শ্রমিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন লি কিয়াং। এরপর ধীরে ধীরে স্থানীয় সরকার পর্যায়ের বিভিন্ন পদে আসীন হন। একসময় সাংহাই শহরে কমিউনিস্ট পার্টিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লি কিয়াং। ২০০০–এর দশকের শুরুতে সি চিন পিংয়ের চিফ অব স্টাফ ছিলেন তিনি। সি তখন ঝেজিয়াং-এ কমিউনিস্ট পার্টির নেতা ছিলেন।

করোনাভাইরাসকে কেন্দ্র করে গত বসন্তে চীনের সাংহাই শহরে কড়া লকডাউন জারি করা হয়। জিরো কোভিড নীতি ও লকডাউনের বিরুদ্ধে চীনের বিভিন্ন শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। সে সময় লকডাউনের তদারকির দায়িত্বে থাকা লি কিয়াংয়ের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।