এর আগে উপহাইকমিশনের কর্মকর্তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে দূতাবাসের চারদিক প্রদক্ষিণ করেন। পতাকার চার কোনা ধরেন উপহাইকমিশনের চার কর্মকর্তা। তাঁরা হলেন কাউন্সিলর (কনস্যুলার) মো. বসিরউদ্দিন, কাউন্সিলর রিয়াজুল ইসলাম (শিক্ষা ও ক্রীড়া), প্রথম সচিব (বাণিজ্য) মোহাম্মদ শামসুল আরিফ ও প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন। মধ্যে ছিলেন উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, দূতাবাসের হেড অব চ্যান্সারি শামীমা ইয়াসমীন স্মৃতিসহ দূতাবাসের অন্য কর্মীরা।
উপহাইকমিশনের চারপাশ প্রদক্ষিণ শেষে নিয়ম মেনে যথাযথ সম্মানের সঙ্গে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন দূতাবাসের উপহাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।
পতাকা উত্তোলনের পর উপহাইকমিশনার বলেন, ‘সেদিন এই দূতাবাসই প্রথম পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করে বাংলাদেশের সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছিল।
আজ ছিল সেই ঐতিহাসিক দিনটি। আমরা ওই দিনের স্মরণে আজ জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পেরে গর্বিত।’
একাত্তর সালে যে মিশনে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলিত হয়েছিল আজ সেই মিশনেই পতাকা তুলতে পেরে গর্ববোধ করছেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।