ইতিহাসের এই দিনে: ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি চুক্তি সই
বিশ্বে প্রতিদিন নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটে। উদ্ভাবন-উন্মোচন ঘটে অনেক কিছুর। জন্ম ও মৃত্যু হয় অনেকের। রোজকার সব ঘটনা কি আমরা মনে রাখি? তবে কিছু বিষয় স্থায়ীভাবে দাগ কাটে মানুষের মনে, কিছু কিছু ঘটনা ইতিহাসের পাতায় উঠে যায়। তেমনই কিছু বিষয় নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। আজ ১৩ সেপ্টেম্বর। চলুন দেখি, বিশ্বে এদিন কী বড় বড় ঘটনা ঘটেছিল। ‘অন দিস ডে: আ হিস্ট্রি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন ৩৬৬ ডেজ’ বই থেকে অনুবাদ করেছেন অনিন্দ্য সাইমুম।
কয়েক দশক ধরে চলা সংঘাতের অবসান ঘটানোসহ শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯৩ সালের এই দিনে একটি চুক্তিতে পৌঁছায় ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন। এর মধ্যস্থতা করে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের প্রতিনিধিরা ওই শান্তি চুক্তিতে সই করেন।
মিসরে ইতালির অভিযান, ব্রিটিশদের বাধা
তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। ১৯৪০ সালের এই দিনে আফ্রিকার দেশ মিসরে অভিযান শুরু করে ইতালি। উদ্দেশ্য ছিল মিসর দখল করে নিয়ে সেখানে ইতালির সাম্রাজ্য ছড়িয়ে দেওয়া। তবে ইতালির এ আশা পূরণ হয়নি। ব্রিটিশ সেনাদের বাধার মুখে পিছু হটতে হয় ইতালির সেনাদের।
ক্যামেরার ফিল্মের মেধাস্বত্ব
একটা সময় ছবি তোলার জন্য ফিল্মের ব্যবহার হতো। এখন এর চল নেই বললেই চলে। ১৮৯৮ সালের এই দিনে ক্যামেরার ফিল্মের মেধাস্বত্ব বা পেটেন্ট পান মার্কিন ধর্মগুরু হ্যানিবাল গুডউইন। এ ফিল্ম ছিল স্বচ্ছ ও নমনীয়। পরবর্তী সময়ে হ্যানিবালের এই ফিল্ম চলচ্চিত্র নির্মাণে ব্যবহৃত হয়।
কচ্ছপ রক্ষার উদ্যোগ
২০১৬ সালের এই দিনে কম্বোডিয়ার কোহ কং সরীসৃপ সংরক্ষণকেন্দ্রে দুই শতাধিক রয়্যাল কচ্ছপ আনা হয়। কচ্ছপের এই প্রজাতি বিলুপ্তপ্রায়। মূলত, কৃত্রিমভাবে প্রজনন ঘটিয়ে সংখ্যাবৃদ্ধির জন্য এসব কচ্ছপ সংরক্ষণকেন্দ্রটিতে আনা হয়।