গত সোমবার বাইডেনের বিশেষ উপদেষ্টা রিচার্ড সাউবের বলেছেন, গত নভেম্বরে দপ্তরটি পরিষ্কার করার সময় প্রেসিডেন্টের আইনজীবীরা নথিগুলো পেয়েছেন। এসব নথি জাতীয় আর্কাইভের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। জাতীয় আর্কাইভ এ ধরনের নথিগুলো সামলানোর কাজ করে থাকে।
মঙ্গলবার এ নিয়ে সাংবাদিকদের বাইডেন বলেন, ‘গোপন নথি, গোপন তথ্যের বিষয়গুলো যে আমি গুরুত্বের সঙ্গে দেখি, তা জনগণ জানে। নথিগুলো পাওয়ার তথ্য আমাকে জানানো হয়েছে। ওই অফিসে সরকারি কোনো নথি নেওয়া হয়েছে—এমনটা জানতে পেরে আমি বিস্মিত হয়েছি। তবে আমি জানি না, ওই সব নথিতে কী আছে। আমরা নথিগুলো পর্যালোচনার কাজে পুরোপুরি সহযোগিতা করছি।’
বাইডেনের আশা, শিগগিরই পর্যালোচনার কাজ শেষ হবে। সোমবার বাইডেনের বিশেষ উপদেষ্টা রিচার্ড সাউবের বলেছেন, পেন বাইডেন সেন্টারের একটি তালাবদ্ধ আলমারি থেকে পাওয়া নথিগুলোর মধ্যে অল্প কয়েকটিতে ‘গোপনীয়তা’-এর চিহ্ন ছিল। পেন বাইডেন সেন্টার হলো পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংযুক্ত একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান।
এমন সময় এসব নথি পাওয়ার ঘটনা ঘটল, যখন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্লোরিডার মার-এ-লাগো রিসোর্টে সরকারি গোপনীয় নথি পাওয়ার বিষয়টির তদন্ত চলছে। তদন্তের অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় সরকারের তদন্ত কর্মকর্তারা ট্রাম্পের কাছ থেকে কমপক্ষে ৩২৫টি গোপনীয় সরকারি নথি উদ্ধার করেছেন।